২৪শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ।৯ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ।বুধবার

নিয়ামতপুরে ২ নং চন্দননগর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আ”লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী খালেকুজ্জামান তোতা।। 

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

নিজস্ব প্রতিবেদনঃ

 

আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর উপজেলার ২ নং চন্দননগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী, নিয়ামতপুর উপজেলার আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি খালেকুজ্জামান তোতা।

 

সাবেক ছাত্রলীগ নেতা খালেকুজ্জামান তোতা ছোট বেলা থেকেই পারিবারিকভাবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী।

 

তিনি ছাএ জীবন থেকেই আওয়ামীলিগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত হন।

 

১৯৮৪ সালে প্রচার সম্পাদক নিয়ামতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ,এরপর সাংগঠনিক সম্পাদক, তারপর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, সর্বশেষ সিনিয়র সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

 

 

তিনি আওয়ামীলীগ এর সিনিয়র সহ সভাপতি পদে আসীন হয়ে দলীয় সকল কর্মকান্ডে সম্মুখসারীর নেতা হিসেবে বলিষ্ঠ ভাবে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন।

 

” খালেকুজ্জামান তোতা একজন শিক্ষিত ব্যক্তি পাশাপাশি অত্যন্ত পরিশ্রমী। তিনি নৌকা প্রতীক পেলে বিপুল ভোটে জয়ী হবেন বলে আশা প্রকাশ করেন ।

 

উক্ত ইউনিয়ন বাসি বলেন, ” আমাদের ইউনিয়নের সকল শ্রেনী পেশার মানুষের বিপদে আপদে এগিয়ে আসেন খালেকুজ্জামান তোতা । তিনি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের একজন নিবেদিত প্রানের নেতা। তিনি দলীয় মনোনয়ন এর একজন হকদার। আমরা চন্দননগর ইউনিয়ন বাসি চাই তিনি দলীয় মনোনয়ন পান”।

 

খালেকুজ্জামান তোতা জানান, আমি ছোট্ট বেলা থেকেই দেখেছি আমার বাবার আওয়ামীলীগ এর প্রতি শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা। ” সেই জন্য আমার জ্ঞান বুদ্ধি হওয়া থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতির মাধ্যমে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাথে পথ চলা শুরু করি। প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে সরব ভুমিকা পালন করেছি। আমাদের এমপি বাংলাদেশের খাদ্য মন্ত্রালয়ের মাননিয় মন্ত্রী বাবু সাধন চন্দ্র মজুমদার অত্যন্ত সৎ ও উন্নয়ন প্রেমী নেতা। তার কাংখিত উন্নয়ন আমার ২ নং চন্দননগর ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে ও মহল্লায় ছড়িয়ে দিতে চাই। এই জন্য আমি আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আ’লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী। আমি বিশ্বাস করি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আমাকে দলীয় মনোনয়ন দিবে এবং আমি বিপুল ভোটের ব্যাবধানে জয়ী হয়ে ইউনিয়ন বাসীর সার্বিক উন্নয়নে কাজ করার জন্য সুযোগ পাবো। এই জন্য সকলের দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করি”।

 

 

খালেকুজ্জামান তোতা নিয়ামতপুর উপজেলার একজন একনিষ্ঠ আওয়ামীলীগ এর নেতা। তিনি চন্দননগর ইউনিয়নের ৫ বারে সফল ভাবে নির্বাচিত হন। চন্দননগর ইউনিয়নের আওয়ামীলীগ এর একজন পুরোনো দিনের নেতা হিসেবে পরিচিত খালেকুজ্জামান তোতা ।

 

খালেকুজ্জামান তোতা চন্দননগর ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ এর পক্ষে দীর্ঘ দিন যাবত কাজ করতেছেন। তিনি তার জীবনের প্রায় শুরু থেকেই এখন পযন্তু আওয়ামিলীগ হয়ে কাজ করে যাচ্ছেন।

 

তিনি ১৯৮৪ সালে প্রথম গরুর গাড়ী নিয়ে ৮৬ ভোটে জয়ী হয়ে চন্দননগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। উল্লেখযোগ্য পরবতিতে তিনি প্রতিক হিসেবে চাকা, গরুরগাড়ি এবং নৌকা প্রতিক নিয়ে ৫ বারে সফল ভাবে নিবাচনে জয় লাভ করেন ।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে সেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অরবিন্দ কুমার মণ্ডল, কয়রা, খুলনাঃ

খুলনার কয়রায় জনপ্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৬ জুলাই মঙ্গলবার দুপুর ১২ টায় উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ খুলনা জেলার আয়োজনে ও কয়রা উপজেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় এ সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সচেতনতামূলক সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান জি এম মোহসিন রেজা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসিমা আলম।
এসময় আরও উপস্হিত ছিলেন, কয়রা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এস এম বাহারুল ইসলাম, উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সরদার নুরুল ইসলাম কোম্পানি, দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আছের আলী মোড়ল, মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ শিকারী, বাঙ্গালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ গাজী, আমাদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জুয়েল সহ সাতটি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যবৃন্দ।

নিরাপদ খাদ্যের মূল প্রবন্ধ উপস্হাপন করেন খুলনা জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার মোঃ মোকলেছুর রহমান।

কয়রায় নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত।

মুক্তাগাছা প্রতিনিধি:

মুক্তাগাছায় চাচা শ্বশুরের দায়ের কোপে ভাতিজা বউ শিউলী আক্তার খুন হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার সকাল ৭টার দিকে উপজেলার বাঁশাটি ইউনিয়নের গোয়ারী উত্তর পাড়া গ্রামে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানাযায়, উপজেলার গোয়ারী উত্তর পাড়া গ্রামের বাসিন্দা সিএনজি চালক শরিফুল ইসলামের স্ত্রী শিউলী আক্তার (৩০) স্বপরিবারে ঘুমাচ্ছিল। এ সময় তার চাচা শ্বশুর মৃত নেওয়াজ আলীর পুত্র সোলায়মান মিয়া তাদেরকে ডাকা ডাকি করে ঘর থেকে বের হতে বলে। দরজা খুলে শরিফুল ও তার স্ত্রী শিউলী ঘর থেকে বের হলে সোলায়মান তাদেরকে অকথ্য ভাষায় গালিগালজ করে। এক পর্যায়ে সোলায়মানের হাতে থাকা দা দিয়ে এলোপাতারি কোপাতে শুরু করে। সোলায়মান দা’ দিয়ে শিউলীর ঘাড়ে কোপ দিলে শিউলী ঘটনাস্থলেই মারা যায়। পরে সোলায়মান দা নিয়ে শরিফুলকে ধাওয়া দিলে শরিফ প্রাণ বাঁচাতে পুকুরে লাফ দিয়ে প্রণে বাঁচায়। পরে প্রতিবেশীরা এসে তাকে উদ্ধার করে।
নিহত শিউলী একই উপজেলার মুজাটি গ্রামের মৃত হামেদ আলীর মেয়ে। গত ১২ বছর আগে তাদের বিয়ে হয়। শিউলর ৫ মাসের মেয়ে শিশুসহ ৩ কন্যা সন্তান রয়েছে।
উল্লেখ্য গত শুক্রবার বিকেলে শিউলীর ৬ বছরের মেয়ে লামিয়া এর সাথে সোলায়মানের পুত্রের তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে ঝগড়া হয়। সেই ঝগড়ার জেরেই সকালে নিহতের বাড়িতে এসে তাদের ঘুম থেকে ডেকে এ খুনের ঘটনা ঘটান।
ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে মুক্তাগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) জহিরুল ইসলাম মুন্না জানান, শনিবার সকালে উপজেলার গোয়ারী উত্তর গ্রামে হত্যার ঘটনা ঘটে। থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে পাঠায়। মামলার প্রস্তুতি চলছে। এঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।

মুক্তাগাছায় চাচা শ্বশুড়ের দায়ের কোপে ৩ সন্তানের জননী খুন।