নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

গাজীপুর জেলা প্রতিনিধি।
জিএমপি গাজীপুর টঙ্গী পশ্চিম থানাধীন চান্দনা টঙ্গী স্টেশন রােড এলাকা হতে,
১৮ কেজি গাঁজাসহ ০২ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১।
মাদক ব্যবসায়ীরা প্রতিনিয়তই মাদক পরিবহনে নিত্য নতুন ও অভিনব কৌশল অবলম্বন করে আসছে।
মাদকব্যবসায়ীরা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মাদক পাচারের ট্রানজিট হিসেবে গাজীপুরকে ব্যবহার করছে।
এ সকল মাদকব্যবসায়ীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে দীর্ঘদিন ধরে গােয়েন্দা মাঠে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।
সনিবার২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে ৪ টার সময় র্যাব-১, স্পেশালাইজড
কোম্পানী পােড়াবাড়ী ক্যাম্প, গাজীপুরের একটি অভিযানিক টিম গােপন সংবাদ এর সূত্রের মাধ্যমে জানতে পারে যে,
জিএমপি গাজীপুর টঙ্গী পশ্চিম থানাধীন স্টেশন রােড এলাকায় মাদকদ্রব্য গাঁজা ক্রয়-বিক্রয় হচ্ছে সেই সংবাদের উপর ভিত্তি করে
ক্যাম্পের অভিযানিক টিম কোম্পানী কমান্ডার মেজর এএসএম মাঈদুল ইসলাম, ও সিনিয়র এএসপি জি এম মাজহারুল ইসলাম এর নেতৃত্বে তাৎক্ষণিক জিএমপি গাজীপুর টঙ্গী পশ্চিম থানাধীন মাছিমপুর এলাকার টঙ্গী স্টেশন রােড,
(রেডিয়াম ডায়াগনষ্টিক সেন্টার এর বিপরিত পাসে, অনন্যা ক্লাসিক বাস কাউন্টার এর সামনে থেকে ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের উপর অভিযান
পরিচালনা করেন। অভিযানিক দলটি সংগীয় ফোর্সের সহায়তায় আসামী ১। মােঃ হারুন অর রশিদ(৫৩), পিতা-বশির উদ্দিন,
মাতা-মৃত মমতাজ বেগম, সাং-চরচারুয়া, থানা-দাউদকান্দি, জেলা-কুমিল্লা, ২। মােঃ সবুজ (৩১), পিতা-মৃত আজহার আলী, মাতা-
হােসনারা বেগম, সাং-পলাশবাড়ী, থানা-পার্বতীপুর, জেলা-দিনাজপুর’
তাদের মাদক সহ কে হাতে নাতে আটক করেন।
এবং উপস্থিত সাক্ষীদের সম্মুখে
আসামীদের কাছ থেকে, উদ্ধারকৃত সর্বমােট ১৮ কেজি গাঁজা, ০২টি মােবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
সাক্ষীদের উপস্থিতিতে জব্দকৃত অবৈধ মাদক, বিষয়ে আসামীদেরকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় তারা দীর্ঘদিন
যাবৎ বিভিন্ন স্থান থেকে অবৈধ মাদকদ্রব্য গাঁজা সহ ভিবিন্ন উপায়ে, এই সমাজ বিরোদি অবৈধ ব্যবাসা চালিয়ে আসছে।
জিএমপি, গাজীপুর টঙ্গী পশ্চিম থানা এলাকাসহ আশেপাশের এলাকায়
সুকৌশল ব্যবাহার করে মাদক ক্রয়-বিক্রয় করে আসছে বলে শিকার করেন দুই মাকদ ব্যবসায়ী ।
আসামীদের জব্দকৃত অবৈধ মাদক (গাঁজা) ক্রয় বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে নিজ হেফাজতে রেখে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ এর ৩৬(১) এর সারণি ১৯(গ) ধারার অপরাধ করেছেন।
এই বিষয়ে আইন ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন চলছে।
Leave a Reply