ওসমান গনি গজারিয়া প্রতিনিধিঃ
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে জামালদী বাসস্টান্ড ও বাউশিয়া পাখির মোড় এ দুটি (২) ফুটওভার ব্রীজে আলোর ব্যবস্থা করার দাবী জনগনের এ ফুটওবার ব্রিজ জনসাধারণ এর জন্য চলাচলের উনমুক্ত করার পর থেকেই এ দাবী করে আসছিল জনসাধারণ । কারন রাত যতগভির হয় এ ব্রিজ যেনো তার নিরাপত্তা হারাতে থাকে, এ ব্রিজ গুলো মেইন স্ট্যান্ড থেকে ৩০০-৪০০ ফুট দুরে হওয়ায় রাত গভির হওয়ার সাথে সাথে শিনতাইকারীর কবলে পরার একটা বিরাট যুকি থাকে জনসাধারণের বিশেষ করে মেয়েদের।
গজারিয়ায় মহাসড়কে বাস স্ট্যান্ড গুলোর মধ্যে জামালদী বাস স্ট্যান্ড ও পাখির মোড় মেইন বাস স্ট্যান্ড গুলোর মধ্যে অন্যতম। জামালদী বাস স্ট্যান্ড দিয়ে ২৪ ঘন্টা মানুষ এর যাতায়াত চলমান থাকে ফলে এ মহাসড়ক পার হওয়ায় জন্য এ ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করতে হয় প্রতিদিন এই বাসস্ট্যান্ড দিয়ে হোসেন্দী, জামালদী, টেংগারচর, গজারিয়া সহ বিভিন্ন গ্রামের মানুষ তাদের কর্ম স্থান যায় আবার এই পথে বাসস্থান এ ফিরে,এতে রাতে অনেক টাই যুকি নিয়ে ওভার ব্রীজটি পার হতে হয় একে তো নেই কোন আলোর ব্যবস্থা নাই তার উপর ব্রিজ এর ওপর সিন্তাই হওয়ার ভয়, বিশেষ করে নারীদের।
এ বিষয়ে সারজমিনে গিয়ে ব্রিজটি ব্যবহার করা মোঃ সালাউদ্দিন মিয়া নামে এক জনের সাথে কথা বলেলে তিনি জানান এ ব্রিজ দু’টি উপর দিয়ে রাতে চলাচল করতে সাধারণ জনগণকে পরতে হয় চরম ভোগান্থিতে রাতে এ পথ দিয়ে নারীযাত্রী সহ বিভিন্ন বয়েসের শিশু ও বৃদ্ধ বয়েসের নারী পুরুষ এ ফুটওবার ব্রিজ ব্যবহার করে। তাই কতৃপক্ষকে এই ফুটওভার ব্রিজে আলোর ব্যবস্থা বা এলইডি লাইট এর ব্যবস্থা করার জোরদাবি জানাছি।
৬১ বছরের নাজমা বেগম জানান আমার মেয়ের জমাইর বাসা ভবেরচর হওয়ায় আমাকে কিছু দিন পর পর এই পথ দিয়ে যাইতে হয় মাঝে মাঝে বাসায় ফিরতে অনেক রাত হয়ে যায়, আর এই ব্রিজ দিয়ে রাস্থা পর হতে হয়,এক দিন বাসায় আসার সময় সিনতাই কারীদের কবলে পরতে পরতে বেঁচে গেছে, তাই যারা এই ব্রীজ টা বানিয়েছে তাদের কাছে আবেদন করতে চাই যাতে এখানে আলোর ব্যবস্থা করে দেয়।
আরেক পথযাত্রাী জনাব বিল্লল হোসেন বলেন যে দেখুন আমি ঢাকাতে চাকরী করি আমি জামালদী বাস স্ট্যান্ড দিয়ে প্রতি বৃঃপ্রতিবার ঢাকা থেকে বাসায় আসি তো আামর অফিস এর কাজ শেষ করতে করতে মাঝে মাঝে অনেক রাত হয়ে পরে ফলে আমাকে রাতেই বাসায় ফিরতে হয়। আমি যখন রাতে এই মহাসড়ক ফুটওভার ব্রিজ এর মাধ্যমে পার হই, তখন অন্ধ কারের জন্য এ ব্রিজটির ওপর ওঠা কষ্ট হয় তার পর আবার ব্রীজটি নিরব থাকায় সিনতাই কারীদের কবলে পরারও একটা সম্ভবনা থাকে সাধারণের মানুষের তার পর বিভিন্ন বকাটে ছেলেদের মাধ্যমে মেয়েরা ইপটিজিং এর শিকারও হতে পারে তাই আমি প্রশাসনের কাছে দাবী জানাছি যত দুরত্ব সম্ভব এই ব্রীজ দু’টি ওপর আলোর ব্যবস্থা করর।
এ বিষয়ে ভবেরচর হাইওয়ে থানার আফিসার ইন্সর্চাজ জনাব কামাল উদ্দিন, জানান আমরা মহাসড়কে যানবাহন এর নিয়ন্ত্রণ কাছে ব্যস্ত থাকি আবার ব্রীজটি অন্ধকার থাকায় ব্রিজটির ওপর কি হচ্ছে কে যাচ্ছে কে আচ্ছে তা ফাইনডআউট কারা কঠিন হয়ে পরে। আমরা যাতে করে জনগণকে আরো ভালো সেবা দিতে পারি কতৃপক্ষ যেনো এই বিষয় গুলো মাথায় রেখে খুব দ্রুত এই ব্রীজ দু’টি ওপর আলোর ব্যবস্থা করে দেন।
Leave a Reply