৩রা ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ।১৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ।মঙ্গলবার

পিতা দিয়ে গেলেন স্বাধীনতা কন্যা দেখালেন পথ ঙ্গান বিঙ্গান পরিবেশের মাঝে দেশের ভবিষৎঃউদ্ভাবক মিজান

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

মোঃ সাগর হোসেন,বেনাপোল(যশোর)প্রতিনিধি: পিতা দিয়ে গেলেন স্বাধীনতা কন্যা দেখালেন পথ ঙ্গান বিঙ্গান পরিবেশের মাঝে দেশের ভবিষৎ বললেন যশোরের শার্শার উদ্ভাবক মিজান। গত রবিবার দুপুরে নাভারন সাতক্ষীরা মোড়ে সাক্ষাত কালে এ প্রতিনিধির সাথে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি উপজেলার আমতলা গাতীপাড়া গ্রামের মৃত আক্কাস আলী মোড়লের ছেলে। ছয় ছেলে মেয়ের মধ্যে মিজান মেজো ছেলে। তিনি বেশি দূর লেখা পড়া করার সুযোগ পায়নি। গোড়পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও শাড়াতলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণী পর্যন্ত লেখা পড়া করেন। তিনি বর্তমানে নাভারন শ্যামলাগাছি গ্রামে বসবাস করছেন এবং পেশায় একজন মটর মেকানিক। ইতি মধ্য তিনি নতুন নতুন আবিস্কারের জন্য দেশ সেরা উদ্ভাবক হিসাবে সন্মাননা অর্জন করেছেন। বিভিন্ন গণমাধ্যমে তাকে নিয়ে হৈ হুল্লড় শুরু হয়। তিনি বর্তমানে আরো দুটি নতুন ডিভাইস আবিস্কার করেছেন। যেমনঃ(১) আত্নাহত্যা প্রতিরোধক ডিভাইস। এই ডিভাইস কাজ করবে যারা ঘরে সিলিং ফ্যানের সাথে গলায় দড়ি বা উড়না দিয়ে আত্নাহত্যা করে তাদের জন্য। ডিভাইসটি আগে থেকে ফ্যানের সাথে লাগানো থাকলে ফ্যানে টার্স করার সাথে সাথে রশি কেটে নিচে পড়বে। দ্বিতীয়বার দেওয়ার চেষ্টা করলে ফ্যান খুলে নিচে পড়বে। (২) সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধক ডিভাইস। এটির ব্যবহার খুব সহজ। এই ডিভাইসটি বেল্টের মত ব্যবহার করলে দুর্ঘটনা ঘটনা ঘটার আগেই গাড়ী আপন ইচ্ছায় থেমে যাবে। এতে ১০০% সড়ক দুর্ঘটনা কমিয়ে আনা সম্ভব। তিনি বর্তমানে পরিবেশ নিয়ে ভাবছেন। এই উদ্ভাবক মিডিয়ার মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমুন্ত্রীর কাছে ও পরিবেশ অধিদপ্তরের কাছে ৩টি প্রশ্ন রেখেছেন। (১) যানবাহনের কোটি কোটি লিটার পোড়ামবিল কোথায় যাচ্ছে এবং কি কি কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে? (২) আগে শিশুদের স্কুলে যাওয়ার জন্য সরকার নির্ধারিত বয়স ছিল পাঁচ বছর। এখন সেটা না বাড়িয়ে আরো কমানোর কারন কি? (৩) দেশে লাইসেন্স ভুক্ত অসংখ্য এয়ারগান রয়েছে যেগুলো তেমন কোন কাজে আসে না। ঐ বন্দুক দিয়ে পাখি শিকারসহ বিভিন্ন বন্য জীবজন্তু শিকার করা হয় যাতে পরিবেশের অনেক ক্ষতি হচ্ছে। বন্দুক দিয়ে বন্য পাখি শিকার করা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নয় কি? (৪) দেশে অধিক প্রযুক্তির ব্যবহারের ফলে আমাদের কি কি সমস্যা হচ্ছে? তাই তিনি পরিবেশ নিয়ে ভাবতে গিয়ে এই সমস্ত প্রশ্ন তার মাথায় উঁকি দিয়ে বসেছে। তাই মামনী প্রধান মন্ত্রী ও পরিবেশ অধিদপ্তরের কাছে এই প্রশ্নের উত্তরের জন্য সু দৃষ্টি আকর্ষন করছেন উদ্ভাবক মিজান। আগামী ১২/০২/১৯ তারিখ রোজ মঙ্গলবার নাভারন ফজিলাতুন নেছা মহিলা কলেজে সকাল ১০ ঘটিকায় জীবও বৈচিত্র্য পরিবেশের সমস্যা নিয়ে বিশেষ সেমিনারের আয়োজন করেছে কলেজ কতৃপক্ষ। এতে সকল পেশাজীবি ও সাংবাদিকের উপস্থিত থাকার জন্য আহবান জানিয়ছেন উদ্ভাবক মিজান।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে সেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

রনজিৎ বর্মন শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি ঃ

সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলায় নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের সড়ক দূর্ঘটনায় মর্মান্তিকভাবে মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাত সাড়ে দশটায় শ্যামনগর উপজেলা সদরের নিকবর্তী গোপালপুর সড়কে কুলখালী নামক স্থানে দূর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহতের পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় রাত সাড়ে দশটায় নিজ বাইসাইকেল যোগে নিজ বাড়ী উপজেলার নুরনগর ইউপির নুরনগর গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হন। এ সময় গোপালপুর মুক্তিযোদ্ধা সড়কে কুলখালী নামকস্থানে নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের গর্তে সাইকেল সহ পড়ে যান। নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের বাহিরে বের হওয়া লোহার রড তার মাথায় ছিদ্র হয়ে ঢুকে যেয়ে এক পাশ থেকে অপরপাশে বের হয়ে যায় পর স্থানীয়রা শ্যামনগর উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ আনিছুর রহমান মৃত বলে ঘোষণা করেন।

শ্যামনগর প্রেসকাবের সাবেক সভাপতি আকবর কবীর বলেন কিছুদিন পূর্বে এই বক্স কালভার্ট তৈরী করতে যেয়ে একই সড়কে মোমিন মল্লিক নামে এক শ্রমিক মারা যান। তিনি আরও বলেন  নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের  ঠিকাদার হিসাবে কাজ করছেন এস এম আবুল বাসার।

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের মৃত্যুতে গভীর ভাবে শোক প্রকাশ করেছেন সাতক্ষীরা-৪ আসনের এমপি এস এম আতাউল হক দোলন, শ্যামনগর উপজেলা প্রেসকাবের আহবায়ক শেখ আফজালুর রহমান সহ সকল সাংবাদিকবৃন্দ, সুন্দরবন প্রেসকাবের সাংবাদিকবৃন্দ প্রমুখ।

ছবি- নিহত নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামান।

রনজিৎ বর্মন
তাং-২৭.৭.২৪

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক নুরুজ্জামান সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত।

অরবিন্দ কুমার মণ্ডল, কয়রা, খুলনাঃ

খুলনার কয়রায় জনপ্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৬ জুলাই মঙ্গলবার দুপুর ১২ টায় উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ খুলনা জেলার আয়োজনে ও কয়রা উপজেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় এ সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সচেতনতামূলক সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান জি এম মোহসিন রেজা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসিমা আলম।
এসময় আরও উপস্হিত ছিলেন, কয়রা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এস এম বাহারুল ইসলাম, উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সরদার নুরুল ইসলাম কোম্পানি, দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আছের আলী মোড়ল, মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ শিকারী, বাঙ্গালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ গাজী, আমাদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জুয়েল সহ সাতটি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যবৃন্দ।

নিরাপদ খাদ্যের মূল প্রবন্ধ উপস্হাপন করেন খুলনা জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার মোঃ মোকলেছুর রহমান।

কয়রায় নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত।