গত ১ জুন সরকারের উচ্চপর্যায়ের এক সভায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিবেচনায় দেশের বিভিন্ন এলাকাকে ‘রেড, ইয়েলো ও গ্রিন জোনে’ ভাগ করার সিদ্ধান্ত হয়। এরপর কি প্রক্রিয়ায় সেটি হবে তা নিয়ে কাজ শুরু করেন বিশেষজ্ঞরা। সেই কাজ ইতিমধ্যে প্রায় শেষ পর্যায়ে।
রোববার এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে প্রস্তাব পাঠানো হতে পারে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের পর তা চূড়ান্ত হবে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, বিভিন্ন পদক্ষেপের মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে ‘রেড জোনকে’ ‘ইয়েলো জোনে’ এবং ইয়েলো জোনকে ‘গ্রিন জোনে’ নেওয়ার চেষ্টা করা হবে।
এলাকাভিত্তিক লকডাউনের (অবরুদ্ধ) মতো বিধিনিষেধ আরোপের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সংক্রমণ বিবেচনায় বিভিন্ন এলাকাকে ‘রেড, ইয়েলো এবং গ্রিন জোনে’ ভাগ করে ‘রেড জোনে’ লকডাউন বা চলাচলে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হবে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব হাবিবুর রহমান খান মঙ্গলবার বলেন, বিভিন্ন জোন করার বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা কাজ করছেন। সবাই একমত হয়ে চূড়ান্ত হলে দু একদিনের মধ্যে ঢাকায় একাধিক এলাকায় পরীক্ষামূলকভাবে ‘রেড
অতিরিক্ত সচিব বলেন ‘রেড জোনে’ বিশেষ ব্যবস্থায় মানুষের জন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনাবেচাসহ বিভিন্ন সুযোগের ব্যবস্থা করা হবে। নতুন করোনোভাইরাস পরিস্থিতি অবনতি হওয়ায় এবার নতুন মাত্রায় এলাকাভিত্তিক লকডাউনের (অবরুদ্ধ) মতো বিধিনিষেধ আরোপের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সংক্রমণ বিবেচনায় বিভিন্ন এলাকাকে ‘রেড, ইয়েলো এবং গ্রিন জোনে’ ভাগ করে ‘রেড জোনে’ লকডাউন বা চলাচলে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হবে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব হাবিবুর রহমান খান মঙ্গলবার বলেন, বিভিন্ন জোন করার বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা কাজ করছেন। সবাই একমত হয়ে চূড়ান্ত হলে দু-একদিনের মধ্যে ঢাকায় একাধিক এলাকায় পরীক্ষামূলকভাবে ‘রেড জোন’ করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এরপর সারা দেশে এই তিন ভাগে ভাগ করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অতিরিক্ত সচিব বলেন ‘রেড জোনে’ বিশেষ ব্যবস্থায় মানুষের জন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনাবেচাসহ বিভিন্ন সুযোগের ব্যবস্থা করা হবে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, ২৭নম্বর ওয়ার্ডের রাজারবাজার এলাকার কিছু অংশে সংক্রমণ বেশি হওয়ায় সেটিকে ‘রেড জোন’ ঘোষণা দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। অবশ্য স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফরিদুর রহমান বলেছেন, এখনো এমন ঘোষণা হয়নি। বিশেষ কি ব্যবস্থা নেওয়া যায় তা নিয়ে আলোচনা চলছে।
Leave a Reply