২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ।৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ।বৃহস্পতিবার

অরবিন্দ কুমার মণ্ডল, কয়রা, খুলনা ঃ

খুলনার কয়রা উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান জিএম মোহসিন রেজা, ভাইস চেয়ারম্যান এ্যাডঃ মেহেদী হাসান এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসিমা আলমকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ফুলের তোড়া দিয়ে বরণ করা হয়েছে।
একই সাথে বিগত উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এস এম শফিকুল ইসলাম এবং ভাইস চেয়ারম্যান এ্যাডঃ কমলেশ কুমার সানাকে বিদায় জানানো হয়েছে।

৩ জুলাই বুধবার বেলা ১১টায় কয়রা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এই বরণ ও বিদায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন কয়রা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুলি বিশ্বাস । এ সময় নবনির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও বিদায়ী উপজেলা চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানদের ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে ইউএনও রুলি বিশ্বাস বলেন, বিদায়ী উপজেলা পরিষদ অত্যন্ত দক্ষতা ও সুনামের সাথে প্রশাসনের সাথে সমন্বয় করে কাজ করেছেন সেটাই প্রশংসার যোগ্য। তিনি আশা করেন, নতুন উপজেলা পরিষদ সকলের সাথে সমন্বয় করে উপজেলার কার্যক্রমকে আরো গতিশীল করবে।

নবনির্বাচিত উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিএম মোহসিন রেজা তাঁর বক্তব্যকালে বলেন, তাকে অকুন্ঠ সমর্থন দিয়ে নির্বাচিত করায় কয়রা উপজেলা বাসীকে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানান। তিনি সকলের মতামতের ভিত্তিতে উপজেলার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চালাবেন বলে জানান। তিনি সকলের সহযোগীতা কামনা করেছেন। বিদায়ী উপজেলা চেয়ারম্যানের প্রশংসা ও সকলের সহযোগীতাও কামনা করেছেন।

এছাড়া বিদায়ী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এস এম শফিকুল ইসলাম ও ভাইস চেয়ারম্যান এ্যাডঃ কমলেশ কুমার সানা সকলের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, যে কোন প্রয়োজনে তাঁরা উপজেলা পরিষদ, উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলাবাসীর পাশে থাকবেন।

অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা, জেলা পরিষদ সদস্য আব্দুল্লাহ আল মামুন লাভলু, বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের অফিস প্রধান, স্হানীয় সুধী সমাজ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

কয়রা, খুলনা প্রতিনিধি

কয়রায় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানদের বরণ ও বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত।

ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর নির্ঘুম রাত কাটছে এলাকাবাসীর

কোটচাঁদপুর (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি : ১ মাসে ১৬ টি ছাগল চুরি
পর থেকে চোর আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কাটচ্ছে গ্রামের ছাগল মালিকরা। মইদুল ইসলামের ২ টি ছাগল চুরি হয়েছে। এর ধারাবাহিক এই চুরির ঘটনার পর থেকে গ্রামজুড়ে চোর আতঙ্ক
বিরাজ করছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, কোটচাঁদপুর উপজেলার পাঁচলিয়া গ্রাম থেকে গত ১মাসে ৯ বাড়ি থেকে ১৬ টি ছাগল চুরির ঘটনা ঘটেছে। পল্লী চিকিৎসক আব্দুল আলিমের ১টি, তহিদুল ইসলামের ১টি, আশরাফুল ইসলামের ৩টি, সাইদুল ইসলামের
১টি, জহির হোসেনের ১টি, দুরুদ মন্ডলের ১টি, তসলেম উদ্দিনের ২টি, ও আবু কালামের ২টি রয়েছে। চোরেরা ছাগল মেরে রেখে যায় আরও ১টি।
মইদুল ইসলাম বলেন, গত ১০ বছর ধরে আমি পঙ্গু হয়ে ঘরে পড়ে আছি। মাঠে অল্প একটু জমি আছে, তা থেকে খাবার ধানটা কোন রকম আসে। বাজার আর অন্যান ব্যয়ভার চলতো
আমার ছাগল বিক্রি করে। ছাগল ২টি পেয়েছিলাম আমি ছাগল পোষানি থেকে। তাও নিয়ে গেল চোরেরা। তিনি বলেন,
৩ছেলে মেয়ে আর স্ত্রী নিয়ে আমার সংসার। সংসারের আয় করি আমি একাই। এদিকে একের পর এক ছাগল চুরির ঘটনায় নির্ঘুম রাত কাটছে ওই গ্রামের ছাগল মালিক লালন খন্দকার ও মমিনুর রহমান। তারা বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে
ছাগল পালন করে আসছি। এমন সমস্যা হয়নি কোনদিন
প্রায় দিন না ঘুমিয়ে রাত কাটছে এলাকাবাসীর। এ ব্যাপারে দোড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল জলিল বিশ্বাস বলেন, চুরির ঘটনা ঘটেছে আমি জানি। বিষয়টি উপজেলা আইন শৃঙ্খলা সভায় তোলা হয়েছে। তবে আজ পর্যন্ত কোনো
ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। কোটচাঁদপুরের লক্ষ্মীপুর পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক ( এসআই) মিজানুর রহমান বলেন, চায়ের দোকানে গল্প শুনেছি ১/২ টা ছাগল চুরি হয়েছে। এই ব্যাপারে আজ পর্যন্ত কেউ কোন অভিযোগ ও করেনি

ঝিনাইদহের৷কোটচাদপুর ১ মাসে ১৬ টি ছাগল চুরি

মোঃ সেলিম রেজা
কেশবপুর,
যশোর।

কেশবপুরে পারিবারিক কলহের জের
ধরে গলায় ওড়না পেচিয়ে এক গৃহবধৃ আত্মহত্যা করেছে।
খবর পেয়ে মঙ্গলবার ১৪ই নভেম্বর সকালে চিংড়া পুলিশ ফাঁড়ি লাশ উদ্ধার করেছে।

থানা ও এলাবাসীর সূত্রে জানা গেছে
সোমবার ১৩ নভেম্বর রাতে উপজেলার ২ নং সাগরদাঁড়ি ইউনিয়নের রঘুরামপুর গ্রামের গোলাম হোসেনের স্ত্রী পাপিয়া সুলতানা (৩৫) রান্নাঘরের আড়ার সাথে গলায় ওড়না পেচিয়ে আত্মহত্যা করে। এব্যাপারে কেশবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ জহিরুল আলম জানান,আত্মহত্যার ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।

কেশবপুরে গলায় ওড়না পেচিয়ে গৃহবধৃর আত্মহত্যা।

অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার।

মোঃ সেলিম রেজা
কেশবপুর,
যশোর।

যশোরের কেশবপুরে শনিবার সকালে মাছের ঘেরে হতে অজ্ঞাত এক বৃদ্ধার (৬২) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। উপজেলার কর্ন্দপপুর মধ্যপাড়া এলাকায় সড়কের পাশের একটি ঘের থেকে ওই বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এলাকাবাসী জানায়, ওই অপরিচিত বৃদ্ধাকে শুক্রবার সন্ধ্যার আগ থেকে এলাকায় একটি কাপড়ের ব্যাগ নিয়ে ঘোরাফেরা করতে দেখা যায়। শনিবার সকালে ওই বৃদ্ধার মরদেহ কর্ন্দপপুর মধ্যপাড়া এলাকার খোরশেদ শেখের মাছের ঘেরের পানিতে ভাসতে দেখে এলাকাবাসী পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে ওই বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার করে।এ ব্যাপারে কেশবপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবুল হোসেন বলেন, অজ্ঞাত ওই বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এখনো তার পরিচয় জানা যায়নি। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে।

অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার।

ডুমুরিয়ায় মিকমিমিল বাইপাস সড়ক দুর্ঘটনায় আলমসাধু চালক নিহত, আহত ৩

সরদার বাদশা নিজস্ব প্রতিবেদক
খুলনা ডুমুরিয়ায় উপজেলার মিকশিমিল বাইপাস সড়কের খাজুরা এলাকায় আলমসাধু ও মোটরভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে ভ্যানের চালক নিহত হয়েছেন এই মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছে আরো ৩ জন গতকাল রবিবার ৫শে নভেম্বর বেলা ১০টার দিকে এই ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে । নিহত ভ্যান চালক জাহাতাপ আলি মোল্লা(৪৫) মণিরামপুর উপজেলার মনোহরপুর এলাকার আনছার আলি মোল্লার ছেলে বলে জানা গেছে আহতদের খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, মণিরামপুর উপজেলার মনোহরপুর এলাকা থেকে জাহাতাপ মোল্লা মোটরভ্যান যোগে আসাদ তরফদার (৪২) ও কামাল হোসেন তরফদার (৪৫) গাছ থেকে ভাইরাস সংগ্রহ করতে ডুমুরিয়া অভিমুখে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা বেপরোয়া গতির একটি আলমসাধু চালক মাগুরা জেলার শালিখা উপজেরার গঙ্গারামপুর এলাকার মিজানুর শেখের ছেলে তৈয়ব আলি শেখ (২০) ভ্যানটিতে সজোরে ধাক্কা দেয়। প্রচন্ড আঘাত পেয়ে ভ্যানটি ভেঙে চুরে দুমড়ে মুচড়ে রাস্তার পাশে খাদে পড়ে যায়। এ সময় ভ্যান চালক জাহাতাপ আলির মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশ ভেঙে ও ফেটে গিয়ে রক্তাক্ত জখম হয়ে ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়। এ সময় ভ্যানে থাকা আসাদ তরফদার, কামাল তরফদার ও আলমসাধু চালক তৈয়ব আলি শেখ গুরতর আহত হন। খবর পেয়ে স্থানীয় লোকজন, পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের একটি দল হতাহতদের উদ্ধার করে মুমূর্ষু অবস্থায় ডুমুরিয়া উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠায়। পরবর্তীতে উন্নত চিকিৎসার জন্য আহতদের খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন কতৃপক্ষ।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডুমুরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ সেখ করি মিয়া বিপিএম,ও রঘুনাথপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ হাওলাদার সানোয়ার মাসুম। ডুমুরিয়া ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের অফিসার মোঃ শরিফুল ইসলাম জানান সংবাদ পাওয়া মাত্রই ফায়ার সার্ভিস ডিফেন্স সিস্টেমের একটি দল ঘটনাস্থানে পৌঁছিয়ে হতাহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠিয়েছিলেন।

ডুমুরিয়ায় মিকমিমিল বাইপাস সড়ক দুর্ঘটনায় আলমসাধু চালক নিহত, আহত -৩।

রনজিৎ বর্মন শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি ঃ

সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলায় নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের সড়ক দূর্ঘটনায় মর্মান্তিকভাবে মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাত সাড়ে দশটায় শ্যামনগর উপজেলা সদরের নিকবর্তী গোপালপুর সড়কে কুলখালী নামক স্থানে দূর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহতের পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় রাত সাড়ে দশটায় নিজ বাইসাইকেল যোগে নিজ বাড়ী উপজেলার নুরনগর ইউপির নুরনগর গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হন। এ সময় গোপালপুর মুক্তিযোদ্ধা সড়কে কুলখালী নামকস্থানে নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের গর্তে সাইকেল সহ পড়ে যান। নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের বাহিরে বের হওয়া লোহার রড তার মাথায় ছিদ্র হয়ে ঢুকে যেয়ে এক পাশ থেকে অপরপাশে বের হয়ে যায় পর স্থানীয়রা শ্যামনগর উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ আনিছুর রহমান মৃত বলে ঘোষণা করেন।

শ্যামনগর প্রেসকাবের সাবেক সভাপতি আকবর কবীর বলেন কিছুদিন পূর্বে এই বক্স কালভার্ট তৈরী করতে যেয়ে একই সড়কে মোমিন মল্লিক নামে এক শ্রমিক মারা যান। তিনি আরও বলেন  নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের  ঠিকাদার হিসাবে কাজ করছেন এস এম আবুল বাসার।

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের মৃত্যুতে গভীর ভাবে শোক প্রকাশ করেছেন সাতক্ষীরা-৪ আসনের এমপি এস এম আতাউল হক দোলন, শ্যামনগর উপজেলা প্রেসকাবের আহবায়ক শেখ আফজালুর রহমান সহ সকল সাংবাদিকবৃন্দ, সুন্দরবন প্রেসকাবের সাংবাদিকবৃন্দ প্রমুখ।

ছবি- নিহত নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামান।

রনজিৎ বর্মন
তাং-২৭.৭.২৪

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক নুরুজ্জামান সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত।

অরবিন্দ কুমার মণ্ডল, কয়রা, খুলনাঃ

খুলনার কয়রায় জনপ্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৬ জুলাই মঙ্গলবার দুপুর ১২ টায় উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ খুলনা জেলার আয়োজনে ও কয়রা উপজেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় এ সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সচেতনতামূলক সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান জি এম মোহসিন রেজা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসিমা আলম।
এসময় আরও উপস্হিত ছিলেন, কয়রা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এস এম বাহারুল ইসলাম, উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সরদার নুরুল ইসলাম কোম্পানি, দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আছের আলী মোড়ল, মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ শিকারী, বাঙ্গালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ গাজী, আমাদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জুয়েল সহ সাতটি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যবৃন্দ।

নিরাপদ খাদ্যের মূল প্রবন্ধ উপস্হাপন করেন খুলনা জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার মোঃ মোকলেছুর রহমান।

কয়রায় নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত।