১৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ।২রা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ।মঙ্গলবার

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে-শিক্ষা মন্ত্রী দিপু মনি

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

সিলেট প্রতিনিধি : শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ‘শিক্ষার হার যেখানে শেখ হাসিনার সরকার ২০০১ সালে রেখে গিয়েছিলেন ৬৮ ভাগে, ২০০৯ সালে আমরা ফিরে এসে পেয়েছি ৪৫ ভাগে। ৫ বছরে খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণ করে গেলেও ৭ বছর পর ফিরে এসে দেখলাম আবারও সেই খাদ্য ঘাটতি। অর্থাৎ শেখ হাসিনা দেশেকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন, পরে যারা এসছেন তারা দেশেকে পিছিয়ে নিয়েছেন।’

শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, ‘২০০৯ সাল থেকে শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনার দায়িত্বে আছেন। আমি বাংলাদেশের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই বার বার আওয়ামী লীগকে জয়ী করে দায়ীত্ব দিয়েছেন দেশে পরিচালনার। তাই আজ দেশ অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে। আজ সারা বিশ্বের মানুষ অবাক হয়ে বলে কি করে বাংলাদেশে এতো উন্নয়ন হচ্ছে? এতো জনসংখ্যা নিয়ে কিভাবে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে?’

রবিবার দুপুরে ওসমানীনগর উপজেলার ওসমানী উচ্চ বিদ্যালয়ে বালাগঞ্জ-ওসমানীনগর এডুকেশন ট্রাস্টের পক্ষ থেকে বৃত্তি বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি উপরোক্ত কথা বলেন।

ট্রাস্টের চেয়ারপার্সন রবিন পালের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমানের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন সিলেট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট লুৎফুর রহমান।

শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, ‘আজ প্রতিটা মানুষের পেটে ভাত আছে, গায়ে আছে কাপড়, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ আছে, হাতে আছে মোবাইল ফোন। রাস্থা ঘাটের যে পরিমাণ উন্নয়ন হয়েছে এখন গ্রামের ঘর পর্যন্তও গাড়ি নিয়ে যাওয়া যায়।’

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সিলেট-৩ আসনের সংসদ সদস্য মাহমুদ সামাদ চৌধুরী কয়েছ, সিলেট-২ আসনের সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান, হবিগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য গাজী মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ মিলাদ, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান চৌধুরী, সমাজসেবক নাছির উদ্দিন খান, জেলা পুলিশ সুপার ফরিদ উদ্দিন পিপিএম।

উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. তাহমিনা আক্তার, ওসমানীনগর সার্কেল রফিকুল ইসলাম, বালাগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান মুস্তাকুর রহমান মওফুর, সাবেক চেয়ারম্যান আব্দাল মিয়া, ওসমানীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আতাউর রহমান, সাবেক সভাপতি কবির উদ্দিন, বর্তমান সহ সভাপতি আব্দাল মিয়া, সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান চৌধূরী নাজলু, যুগ্ন্ সম্পাদক অনোরুদয় পাল ঝলক, সাংগঠানিক সম্পাদক আনা মিয়া, বালাগঞ্জ আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আনহার মিয়া, জেলা যুবলীগের সভাপতি শামীম আহমদ, ওসমানীনগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক চঞ্চল পাল, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি আবুল লেইচ প্রমুখ।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে সেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

রনজিৎ বর্মন শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি ঃ

সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলায় নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের সড়ক দূর্ঘটনায় মর্মান্তিকভাবে মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাত সাড়ে দশটায় শ্যামনগর উপজেলা সদরের নিকবর্তী গোপালপুর সড়কে কুলখালী নামক স্থানে দূর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহতের পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় রাত সাড়ে দশটায় নিজ বাইসাইকেল যোগে নিজ বাড়ী উপজেলার নুরনগর ইউপির নুরনগর গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হন। এ সময় গোপালপুর মুক্তিযোদ্ধা সড়কে কুলখালী নামকস্থানে নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের গর্তে সাইকেল সহ পড়ে যান। নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের বাহিরে বের হওয়া লোহার রড তার মাথায় ছিদ্র হয়ে ঢুকে যেয়ে এক পাশ থেকে অপরপাশে বের হয়ে যায় পর স্থানীয়রা শ্যামনগর উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ আনিছুর রহমান মৃত বলে ঘোষণা করেন।

শ্যামনগর প্রেসকাবের সাবেক সভাপতি আকবর কবীর বলেন কিছুদিন পূর্বে এই বক্স কালভার্ট তৈরী করতে যেয়ে একই সড়কে মোমিন মল্লিক নামে এক শ্রমিক মারা যান। তিনি আরও বলেন  নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের  ঠিকাদার হিসাবে কাজ করছেন এস এম আবুল বাসার।

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের মৃত্যুতে গভীর ভাবে শোক প্রকাশ করেছেন সাতক্ষীরা-৪ আসনের এমপি এস এম আতাউল হক দোলন, শ্যামনগর উপজেলা প্রেসকাবের আহবায়ক শেখ আফজালুর রহমান সহ সকল সাংবাদিকবৃন্দ, সুন্দরবন প্রেসকাবের সাংবাদিকবৃন্দ প্রমুখ।

ছবি- নিহত নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামান।

রনজিৎ বর্মন
তাং-২৭.৭.২৪

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক নুরুজ্জামান সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত।

অরবিন্দ কুমার মণ্ডল, কয়রা, খুলনাঃ

খুলনার কয়রায় জনপ্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৬ জুলাই মঙ্গলবার দুপুর ১২ টায় উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ খুলনা জেলার আয়োজনে ও কয়রা উপজেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় এ সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সচেতনতামূলক সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান জি এম মোহসিন রেজা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসিমা আলম।
এসময় আরও উপস্হিত ছিলেন, কয়রা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এস এম বাহারুল ইসলাম, উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সরদার নুরুল ইসলাম কোম্পানি, দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আছের আলী মোড়ল, মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ শিকারী, বাঙ্গালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ গাজী, আমাদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জুয়েল সহ সাতটি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যবৃন্দ।

নিরাপদ খাদ্যের মূল প্রবন্ধ উপস্হাপন করেন খুলনা জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার মোঃ মোকলেছুর রহমান।

কয়রায় নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত।