[english_date]।[bangla_date]।[bangla_day]

ডুমুরিয়ায় মিকমিমিল বাইপাস সড়ক দুর্ঘটনায় আলমসাধু চালক নিহত, আহত ৩

সরদার বাদশা নিজস্ব প্রতিবেদক
খুলনা ডুমুরিয়ায় উপজেলার মিকশিমিল বাইপাস সড়কের খাজুরা এলাকায় আলমসাধু ও মোটরভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে ভ্যানের চালক নিহত হয়েছেন এই মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছে আরো ৩ জন গতকাল রবিবার ৫শে নভেম্বর বেলা ১০টার দিকে এই ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে । নিহত ভ্যান চালক জাহাতাপ আলি মোল্লা(৪৫) মণিরামপুর উপজেলার মনোহরপুর এলাকার আনছার আলি মোল্লার ছেলে বলে জানা গেছে আহতদের খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, মণিরামপুর উপজেলার মনোহরপুর এলাকা থেকে জাহাতাপ মোল্লা মোটরভ্যান যোগে আসাদ তরফদার (৪২) ও কামাল হোসেন তরফদার (৪৫) গাছ থেকে ভাইরাস সংগ্রহ করতে ডুমুরিয়া অভিমুখে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা বেপরোয়া গতির একটি আলমসাধু চালক মাগুরা জেলার শালিখা উপজেরার গঙ্গারামপুর এলাকার মিজানুর শেখের ছেলে তৈয়ব আলি শেখ (২০) ভ্যানটিতে সজোরে ধাক্কা দেয়। প্রচন্ড আঘাত পেয়ে ভ্যানটি ভেঙে চুরে দুমড়ে মুচড়ে রাস্তার পাশে খাদে পড়ে যায়। এ সময় ভ্যান চালক জাহাতাপ আলির মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশ ভেঙে ও ফেটে গিয়ে রক্তাক্ত জখম হয়ে ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়। এ সময় ভ্যানে থাকা আসাদ তরফদার, কামাল তরফদার ও আলমসাধু চালক তৈয়ব আলি শেখ গুরতর আহত হন। খবর পেয়ে স্থানীয় লোকজন, পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের একটি দল হতাহতদের উদ্ধার করে মুমূর্ষু অবস্থায় ডুমুরিয়া উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠায়। পরবর্তীতে উন্নত চিকিৎসার জন্য আহতদের খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন কতৃপক্ষ।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডুমুরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ সেখ করি মিয়া বিপিএম,ও রঘুনাথপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ হাওলাদার সানোয়ার মাসুম। ডুমুরিয়া ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের অফিসার মোঃ শরিফুল ইসলাম জানান সংবাদ পাওয়া মাত্রই ফায়ার সার্ভিস ডিফেন্স সিস্টেমের একটি দল ঘটনাস্থানে পৌঁছিয়ে হতাহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠিয়েছিলেন।

ডুমুরিয়ায় মিকমিমিল বাইপাস সড়ক দুর্ঘটনায় আলমসাধু চালক নিহত, আহত -৩।

তুষার কবিরাজ খুলনা প্রতিনিধি।।

ডুমুরিয়ার পল্লীতে রশি দিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে প্রনব রায় (৪৫) নামের এক মাছ ব্যবসায়ি আত্নহত্যা করছে।
সে উপজেলার আটলিয়া ইউনিয়নের কুলবাড়িয়া এলাকার পিং মৃত,গৌর রায়ের ছেলে। গতকাল শনিবার বিকেলে লাশের ময়নাতদন্ত শেষে কুলবাড়িয়া নিজ পারিবারিক মহাশ্মশানে অন্তেষ্টিক্রিয়া সমপন্ন করা হয়েছে। গত শুক্রবার
(২৭ অক্টোবর)সন্ধ্যা রাতে কুলবাড়িয়া স্লুইসগেটের পাশে তার নিজ মাছের আড়তের কক্ষে আড়ার সাথে রশি লাগিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্নহত্যা করেন তিনি।
স্থানীয় লোকজন এবং নিহতের পরিবার সুত্রে জানা গেছে সম্প্রতি তিনি নানা ভাবে ঋনগ্রস্থ হয়ে পড়েছিলেন। বিভিন্ন সময় পাওনাদারা তাকে তাগাদা দিতে বাড়িতে আসতে থাকে। একপর্যায়ে ঋনের চাপ সইতে না পেরে সে অাত্নহত্যার পথ বেছে নেয়।
এবিষয়ে এসআই কেরামত আলী জানান,এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে,

ডুমুরিয়ার পল্লীতে গলায় ফাঁস দিয়ে ব্যবসায়ির আত্নহত্যা।