৪ঠা অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ।১৯শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ।শুক্রবার

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম না হলে স্বাধীন বাংলাদেশের সূচনা হতো না—–তথ্য প্রতিমন্ত্রী।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

স্বপন মাহমুদ,সরিষাবাড়ী প্রতিনিধি:

তথ্য প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব ড়াঃ মুরাদ হাসান এমপি বলেছেন- জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম না হলে স্বাধীন বাংলাদেশের সূচনা হতো না। সমগ্র জাতিকে নিয়ে যুদ্ধ করেছেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আজ রক্ত কথা বলে, সেই রক্তকে কেউ ধাবিয়ে রাখতে পারবে না। যারা জয় বাংলার শ্লোগান দেয় তারা বিশ্বাস করে মুক্তিযোদ্ধের চেতনাকে, তারা বিশ্বাস করে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে। যতদিন বেচেঁ থাকবে দেশ, ততদিন জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর কথা সবাই বলবে।জাতির জনক বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের মাস্টার মাইন্ড, প্রধান কুশীলব খুনী জিয়াউর রহমানের মরণোত্তর, পাকিস্তানের পা’চাটা দালালদের বিচার এই বাংলা মাটিতে হবে।

 

গত রোববার (১৫ আগস্ট) জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলা আওয়ামীলীগের কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের আয়োজনে জাতীয় শোক দিবস, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

 

তিনি আরোও বলেন, যারা স্বাধীন বাংলাদেশ চায়নি, তারাই জাতির জনককে হত্যা করেছে। বাঙালির ভাগ্য পরিবর্তন ও দেশের উন্নয়নে সব সময় জীবন–যৌবন দিয়ে চেষ্টা করে গেছেন। তাঁর স্বপ্ন–আদর্শ বুকে ধারণ করে, তা বাস্তবায়ন করে মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে সব বাধা উপেক্ষা করে দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা।

 

এ সময় তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে জাতির পিতার বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, শহীদদের স্মরণে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন ও পতাকা অর্ধনিমিতকরণ এবং কালো পতাকা উত্তোলন, আলোচনা সভায় সকল শহীদদের আত্নার মাগফিরাত কামনায় দোয়া, অসহায় দরিদ্র মানুষের মাঝে রান্না করা খাবার ও ত্রাণ সামগ্রী বিতরন করা হয়।

এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছানোয়ার হোসেন বাদশা, সাধারণ সম্পাদক উপাধ্যক্ষ হারুন-অর রশিদ, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন পাঠান, নির্বাহী অফিসার শিহাব উদ্দিন আহমেদ, পৌর মেয়র মনির উদ্দিন, পৌর কাউন্সিল সাখোয়াত আলম মুকুলসহ উপজেলা আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের সহযোগী নেতৃবৃন্দরা।

 

 

 

 

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে সেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

রনজিৎ বর্মন শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি ঃ

সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলায় নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের সড়ক দূর্ঘটনায় মর্মান্তিকভাবে মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাত সাড়ে দশটায় শ্যামনগর উপজেলা সদরের নিকবর্তী গোপালপুর সড়কে কুলখালী নামক স্থানে দূর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহতের পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় রাত সাড়ে দশটায় নিজ বাইসাইকেল যোগে নিজ বাড়ী উপজেলার নুরনগর ইউপির নুরনগর গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হন। এ সময় গোপালপুর মুক্তিযোদ্ধা সড়কে কুলখালী নামকস্থানে নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের গর্তে সাইকেল সহ পড়ে যান। নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের বাহিরে বের হওয়া লোহার রড তার মাথায় ছিদ্র হয়ে ঢুকে যেয়ে এক পাশ থেকে অপরপাশে বের হয়ে যায় পর স্থানীয়রা শ্যামনগর উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ আনিছুর রহমান মৃত বলে ঘোষণা করেন।

শ্যামনগর প্রেসকাবের সাবেক সভাপতি আকবর কবীর বলেন কিছুদিন পূর্বে এই বক্স কালভার্ট তৈরী করতে যেয়ে একই সড়কে মোমিন মল্লিক নামে এক শ্রমিক মারা যান। তিনি আরও বলেন  নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের  ঠিকাদার হিসাবে কাজ করছেন এস এম আবুল বাসার।

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের মৃত্যুতে গভীর ভাবে শোক প্রকাশ করেছেন সাতক্ষীরা-৪ আসনের এমপি এস এম আতাউল হক দোলন, শ্যামনগর উপজেলা প্রেসকাবের আহবায়ক শেখ আফজালুর রহমান সহ সকল সাংবাদিকবৃন্দ, সুন্দরবন প্রেসকাবের সাংবাদিকবৃন্দ প্রমুখ।

ছবি- নিহত নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামান।

রনজিৎ বর্মন
তাং-২৭.৭.২৪

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক নুরুজ্জামান সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত।

অরবিন্দ কুমার মণ্ডল, কয়রা, খুলনাঃ

খুলনার কয়রায় জনপ্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৬ জুলাই মঙ্গলবার দুপুর ১২ টায় উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ খুলনা জেলার আয়োজনে ও কয়রা উপজেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় এ সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সচেতনতামূলক সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান জি এম মোহসিন রেজা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসিমা আলম।
এসময় আরও উপস্হিত ছিলেন, কয়রা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এস এম বাহারুল ইসলাম, উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সরদার নুরুল ইসলাম কোম্পানি, দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আছের আলী মোড়ল, মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ শিকারী, বাঙ্গালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ গাজী, আমাদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জুয়েল সহ সাতটি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যবৃন্দ।

নিরাপদ খাদ্যের মূল প্রবন্ধ উপস্হাপন করেন খুলনা জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার মোঃ মোকলেছুর রহমান।

কয়রায় নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত।