৩রা নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ।১৮ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ।রবিবার

ইউএপির অধ্যাপক বিজ্ঞানী ড. তানভীরের সাফল্য : গবেষণায় বিল ও মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের অনুদান পেয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

মোঃ মাসুদ রানা রাশেদ:

১৮, লালমনিরহাট-৩ (সদর) আসনের সাবেক জাতীয় সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় পরিষদের সাবেক সদস্য প্রয়াত ইঞ্জিনিয়ার আবু সালেহ মোহাম্মদ সাঈদ দুলাল-এঁর পুত্র, জাতীয় চার নেতার এক নেতা শহীদ কামরুজ্জামানের নাতি ও বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের (ইউএপি)র সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ও বিজ্ঞানী ড. তানভীর ফেরদৌস সাঈদ গবেষণার জন্য অতি সম্প্রতি সম্মানজনক বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন (বিএমজিএফ)র অনুদান পেয়েছেন। প্রকল্পটি পর্যবেক্ষণ করবেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)র আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণ নেটওয়ার্ক সেন্টার। তাঁর এই সাফল্যে লালমনিরহাট জেলা শহরে তরুণ নেতা-কর্মী, আত্মীয়-স্বজন ও প্রয়াত এমপির ভক্তদের মধ্যে প্রাণচাঞ্চল্য দেখা দিয়েছে। তাঁর এই সাফল্য লালমনিরহাট জেলাবাসীর গৌরবের। মঙ্গাপীড়িত দুর্নাম হতে ইতিবাচক সাফল্যে অবদান রাখবে।
মানব বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও এর একটি টেকসই সমাধানের লক্ষ্যে বিজ্ঞানী ড. তানভীর ফেরদৌস সাঈদ ও তাঁর দলকে অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ স্বীকৃতি স্বরূপ এই অনুদান প্রদান করা হয়। যা ইতোমধ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এই প্রকল্পটির অন্যান্য সদস্য হলেন- ইউএপির সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. নেহরিন মাজেদ ও একই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. জিহাদ মিয়া। এর আগে, এই গবেষণা দল বাংলাদেশে বর্জ্য জল পরিশোধনের জন্য সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ের অনুদান পায়। আর পবিবেশগত সমস্যার কারণে দিনে দিনে বাংলাদেশে এই বিষয় গবেষণার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।

অধ্যাপক ড. তানভীর ফেরদৌস সাঈদ বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমির সহযোগী ফেলো এবং বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন কর্তৃক স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত। তিনি সম্প্রতি ঢাকা শহরের বেশ কিছু সরকারি গবেষণা প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত আছেন। যেমন- সায়েদাবাদ নিরাপদ পানীয় কর্মক্ষমতা উন্নতি উল্লেখযোগ্য।
বিজ্ঞানী ড. তানভীর ফেরদৌস সাঈদ-এঁর জন্ম একটি বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক পরিবারে। তাঁর নানা জাতীয় নেতার একজন শহীদ কামরুজ্জামান। বাবা ইঞ্জিনিয়ার প্রয়াত আবু সালেহ মোহাম্মদ সাঈদ দুলাল লালমনিরহাট সদর আসনের প্রাক্তন এমপি ছিলেন। মামা খায়রুজ্জামান লিটন রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের বর্তমান মেয়র।

উল্লেখ্য যে, ড. তানভীর ফেরদৌস সাঈদ-এঁর পৈতৃক বাড়ি লালমনিরহাট জেলার লালমনিরহাট সদর উপজেলার গোকুন্ডা ইউনিয়নের পূর্ব দালালপাড়া গ্রামে।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে সেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

রনজিৎ বর্মন শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি ঃ

সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলায় নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের সড়ক দূর্ঘটনায় মর্মান্তিকভাবে মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাত সাড়ে দশটায় শ্যামনগর উপজেলা সদরের নিকবর্তী গোপালপুর সড়কে কুলখালী নামক স্থানে দূর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহতের পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় রাত সাড়ে দশটায় নিজ বাইসাইকেল যোগে নিজ বাড়ী উপজেলার নুরনগর ইউপির নুরনগর গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হন। এ সময় গোপালপুর মুক্তিযোদ্ধা সড়কে কুলখালী নামকস্থানে নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের গর্তে সাইকেল সহ পড়ে যান। নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের বাহিরে বের হওয়া লোহার রড তার মাথায় ছিদ্র হয়ে ঢুকে যেয়ে এক পাশ থেকে অপরপাশে বের হয়ে যায় পর স্থানীয়রা শ্যামনগর উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ আনিছুর রহমান মৃত বলে ঘোষণা করেন।

শ্যামনগর প্রেসকাবের সাবেক সভাপতি আকবর কবীর বলেন কিছুদিন পূর্বে এই বক্স কালভার্ট তৈরী করতে যেয়ে একই সড়কে মোমিন মল্লিক নামে এক শ্রমিক মারা যান। তিনি আরও বলেন  নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের  ঠিকাদার হিসাবে কাজ করছেন এস এম আবুল বাসার।

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের মৃত্যুতে গভীর ভাবে শোক প্রকাশ করেছেন সাতক্ষীরা-৪ আসনের এমপি এস এম আতাউল হক দোলন, শ্যামনগর উপজেলা প্রেসকাবের আহবায়ক শেখ আফজালুর রহমান সহ সকল সাংবাদিকবৃন্দ, সুন্দরবন প্রেসকাবের সাংবাদিকবৃন্দ প্রমুখ।

ছবি- নিহত নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামান।

রনজিৎ বর্মন
তাং-২৭.৭.২৪

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক নুরুজ্জামান সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত।

অরবিন্দ কুমার মণ্ডল, কয়রা, খুলনাঃ

খুলনার কয়রায় জনপ্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৬ জুলাই মঙ্গলবার দুপুর ১২ টায় উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ খুলনা জেলার আয়োজনে ও কয়রা উপজেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় এ সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সচেতনতামূলক সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান জি এম মোহসিন রেজা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসিমা আলম।
এসময় আরও উপস্হিত ছিলেন, কয়রা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এস এম বাহারুল ইসলাম, উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সরদার নুরুল ইসলাম কোম্পানি, দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আছের আলী মোড়ল, মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ শিকারী, বাঙ্গালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ গাজী, আমাদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জুয়েল সহ সাতটি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যবৃন্দ।

নিরাপদ খাদ্যের মূল প্রবন্ধ উপস্হাপন করেন খুলনা জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার মোঃ মোকলেছুর রহমান।

কয়রায় নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত।