[english_date]।[bangla_date]।[bangla_day]

মুরাদনগরে সপ্তম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষন, বিচারকসহ ধর্ষকের বিরুদ্ধে মামলা। 

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

লুৎফুর রহমান রাকিব চৌধুরী। কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি। ( মুরাদনগর)

 

কুমিল্লার মুরাদনগরের ১৪ বছরের একজন সপ্তম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে।পরিবারের লোকজন গ্রাম থেকে বের করে দেয়ার হুমকি,এ ঘটনা ধামাচাপা দিতে৭০০০০টাকা ভাগাভাগি করার অভিযোগ ও রয়েছে। ওই মাতব্বরদের বিরুদ্ধে,ঘটনার ১৪ দিন পর ওই ধর্ষক ও বিচারকসহ পাচঁ জনের মুরাদনগর থানায় মামলা করেছে ওই ছাত্রীর মা। ঘটনাটি গত বৃহস্পতিবার (১২আগষ্ট)কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় দারোরা ইউনিয়ন কেমতলী গ্রামে ঘটেছে। অভিযুক্ত ওই ধর্ষক কাশেম মিয়া{ ৫৫} উপজেলায় দারোরা ইউনিয়নে পালাসুতা গ্রামের মৃত মতি মিয়া ছেলে। সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়,ভুক্তভোগী ওই ছাএী লকডাউনের কারণে স্কুল বন্ধ থাকায় মায়ের সঙ্গে তিনটি ছাগল পালন করতো।প্রতিদিনের মতো মায়ের সঙ্গে ছাগলকে ঘাস খাওয়াতে বাড়ির আস্থৃীনায় নিয়ে য়ায়। ঘটনার দিন দুপুরে প্রাকৃতির ডাকে সাড়া দিতে সে বাড়িতে আসলে আগে থেকে উৎপেতে থাকা কাশেম মিয়া কিছু বুঝে উঠার আগেই তাকে জোর পূর্বক ধর্ষণ করে। এক পর্যায় ওই ছাত্রী ডাক চিৎকার শুরু করলে অভিযুক্ত কাশেম দৌড়ে পালিয়ে যায়।পরে পাশের বাড়ির লোকজন এসে তাকে উদ্ধার করে। বিষয়টি জানাজানি হলে ওই ছাত্রীর মা বাবা স্থানীয় মাতব্বরদের কাছে বিচার প্রার্থী হয়। এ সময় ওই পারিবারটি কোন প্রকার সহযোগিতা না করে উল্টা বিষয়টি ধামাচাপা দিতে বলা হয়। সঠিক বিচারের আসার ঘটনায় দিন বিকেলে মুরাদনগর থানায় যাওয়ার পথে অভিযুক্ত কাশেমের ছেলে আক্তার হোসেন,স্থানীয় মাতব্বর হযরত আলী হর্জন,নুর ইসলাম ও মনির হোসেন তাদেরকে কিছু টাকা দিয়ে বিষয়টি। নিস্পওি করার কথা বলে। আর যদি বিষয়টি নিয়ে বারাবারি করা হয় তাহলে পুরো পরিবারকে মেরে গ্রাম থেকে বেড় করে দেয়া হবে বলেও. হুমকি দেয়া হয় তখন। এ বিষয়টি মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোঃ সাদেকুর রহমান বলেন ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত কাসেম মিয়া পলাতক রয়েছে। অভিযুক্ত কাসেমসহ ওই চার জন বিচরককে ধরেতে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

 

 

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে সেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *