১৩ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ।২৯শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ।শুক্রবার

সি বি আই রাজ্যের যে কোন যায়গায় তদন্ত করতে পারে, তার জন্য সরকারের অনুমতির প্রয়োজন নেই। জানাল কলকাতা হাইকোর্ট

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

কলকাতা থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম।

আজ পশ্চিম বাংলার কলকাতা হাইকোর্টে গরু ও কয়লা পাচার কান্ডের একটি প্রসঙ্গ তুলে এমন একটি মন্তব্য করেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি শ্রী তীর্থঙ্কর ঘোষ জানান যে সি বি আই রাজ্যের যে কোন যায়গায় তদন্ত করতে পারে। গরু ও কয়লা পাচার কান্ডের মূল হোতা শ্রী বিনয় মিত্র গ্রেপ্তার করা ও ঐ কেসের সি বি আই এর এখতিয়ার সম্পকে এমন কথা বলেন বিচারপতি। তিনি বলেন যে, ২০১৮,সালের, তৎকালীন কলকাতা পুলিশের কমিশনার এর গ্রেপ্তার করা প্রসঙ্গে সি বি আই ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন পশ্চিম বাংলা সরকার। সেই সময় পশ্চিম বাংলা সরকার নবান্ন থেকে একটি নোটিশ দিয়ে জানিয়ে দিয়েছিল যে সি বি আই রাজ্যের কোন কেসের তদন্ত করতে গেলে নবান্ন থেকে অনুমতি লাগবে। সেই সময় পশ্চিম বাংলা সরকারের আইনজীবী শ্রী অভিষেক সিঙ্ঘ সিঙ্ঘভি বলেছিলেন যে সি বি আই রাজ্যের কোন মামলা ও কেসের তদন্ত করতে গেলে নবান্ন থেকে অনুমতি লাগবে। যা নিয়ে আইনি জটিলতা দেখা যায়। কিন্তু কয়লা ও গরু পাচার কান্ডের সঙ্গে যুক্ত পশ্চিম বাংলা সরকারের বহু আমলা ও পুলিশ অফিসার যুক্ত আছে বলে ঐ নোটিশ জারির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে। আজ পশ্চিম বাংলা হাইকোর্টের বিচারপতি শ্রী তীথন্কর ঘোষ জানান যে, ২০১৮,সালের, নোটিফিকেশন সাথে এই মামলার তদন্ত এর কোন সম্পর্ক নেই। তাই সি বি আই রাজ্যের যে কোন যায়গায় তদন্ত করতে পারে তা রাজ্যে সরকারের কাছ থেকে কোন অনুমোদন লাগবে না। সি বি আই কোটের নিদের্শ মতো কাজ করবে

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে সেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

রনজিৎ বর্মন শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি ঃ

সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলায় নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের সড়ক দূর্ঘটনায় মর্মান্তিকভাবে মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাত সাড়ে দশটায় শ্যামনগর উপজেলা সদরের নিকবর্তী গোপালপুর সড়কে কুলখালী নামক স্থানে দূর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহতের পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় রাত সাড়ে দশটায় নিজ বাইসাইকেল যোগে নিজ বাড়ী উপজেলার নুরনগর ইউপির নুরনগর গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হন। এ সময় গোপালপুর মুক্তিযোদ্ধা সড়কে কুলখালী নামকস্থানে নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের গর্তে সাইকেল সহ পড়ে যান। নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের বাহিরে বের হওয়া লোহার রড তার মাথায় ছিদ্র হয়ে ঢুকে যেয়ে এক পাশ থেকে অপরপাশে বের হয়ে যায় পর স্থানীয়রা শ্যামনগর উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ আনিছুর রহমান মৃত বলে ঘোষণা করেন।

শ্যামনগর প্রেসকাবের সাবেক সভাপতি আকবর কবীর বলেন কিছুদিন পূর্বে এই বক্স কালভার্ট তৈরী করতে যেয়ে একই সড়কে মোমিন মল্লিক নামে এক শ্রমিক মারা যান। তিনি আরও বলেন  নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের  ঠিকাদার হিসাবে কাজ করছেন এস এম আবুল বাসার।

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের মৃত্যুতে গভীর ভাবে শোক প্রকাশ করেছেন সাতক্ষীরা-৪ আসনের এমপি এস এম আতাউল হক দোলন, শ্যামনগর উপজেলা প্রেসকাবের আহবায়ক শেখ আফজালুর রহমান সহ সকল সাংবাদিকবৃন্দ, সুন্দরবন প্রেসকাবের সাংবাদিকবৃন্দ প্রমুখ।

ছবি- নিহত নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামান।

রনজিৎ বর্মন
তাং-২৭.৭.২৪

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক নুরুজ্জামান সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত।

অরবিন্দ কুমার মণ্ডল, কয়রা, খুলনাঃ

খুলনার কয়রায় জনপ্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৬ জুলাই মঙ্গলবার দুপুর ১২ টায় উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ খুলনা জেলার আয়োজনে ও কয়রা উপজেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় এ সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সচেতনতামূলক সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান জি এম মোহসিন রেজা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসিমা আলম।
এসময় আরও উপস্হিত ছিলেন, কয়রা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এস এম বাহারুল ইসলাম, উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সরদার নুরুল ইসলাম কোম্পানি, দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আছের আলী মোড়ল, মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ শিকারী, বাঙ্গালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ গাজী, আমাদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জুয়েল সহ সাতটি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যবৃন্দ।

নিরাপদ খাদ্যের মূল প্রবন্ধ উপস্হাপন করেন খুলনা জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার মোঃ মোকলেছুর রহমান।

কয়রায় নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত।