১১ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ।২৭শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ।বুধবার

সিলেটের পর্যটন খাতকে ঢেলে সাজানো হবে: প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী এমপি

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি : সিলেটের পর্যটনকে ঢেলে সাজানো হবে বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট মাহবুব আলী।

বুধবার (২৩ জানুয়ারি) দুপুরে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে সরকারি কর্মকর্তা ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সাথে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমাদের দেশে অনেক পর্যটন সম্ভাবনাময় স্থান রয়েছে। সেগুলোকে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলা হবে। তাছাড়া যেগুলোতে এখন পর্যটক বেশি আকৃষ্ট করছে প্রথম অবস্থায় সেগুলোকে ঢেলে সাজানো হবে। সেজন্য পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তুলার পাশাপাশি সেখানে যাওয়ার রাস্তাঘাট উন্নত করা হবে। যাতে পর্যটকদের কোন ধরণের অসুবিধা না হয় সেটা মাথায় রেখে কাজ করছে সরকার। তাছাড়া বিদেশি পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

বিমান সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিমান একটি পরিবহণ খাত। এ খাত লাভজনক হতে হবে তা বড় কথা নয়। বরং যাত্রীসেবা কিভাবে উন্নত করা যায় সেদিকে নজর রাখতে হবে। যাত্রীরা যেন শতভাগ সেবা পায় তার নিশ্চিত করতে হবে। তাছাড়া বিমানের অবকাটামো উন্নত করতে করতে হবে। সাধারণ যাত্রীরা যেন হয়রাণি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। যার সবটুকুই করছে বর্তমান সরকার।

তিনি আরও বলেন, যেহেতু এটি একটি প্রতিযোগিতামূলক ব্যবসা। সেহেতু আমাদের প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হবে। প্রতিদিন বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্লাইট ঢাকায় আসছে। তাদের সাথে প্রতিযোগিতায় আমাদের সেবার মান বাড়াতে হবে।

উদাহরণ দিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের পাশ্ববর্তী দেশ ভারত দাপটের সাথে বিমান ব্যবসা করছে। কিন্তু তারাও এখন পর্যন্ত লাভবান হতে পারেনি।

প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার প্রতি বিশ্বাস ও আস্তা রেখে বিমানের দ্বায়িত দিয়েছেন। আমি চেষ্টা করব প্রধানমন্ত্রীর সেই আস্তা ও বিশ্বাস ধরে রাখতে।

এর আগে মন্ত্রী জেলা প্রশাসকের সভাকক্ষে সরকারি কর্মকর্তা ও গণ্যমাণ্য ব্যাক্তিবর্গের সাথে মতবিনিময় করেন এবং হবিগঞ্জের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় সবাই মন্ত্রীর কাছে তাদের বিভিন্ন দাবি ও পরিকল্পনা তুলে ধরেন।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে সেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

রনজিৎ বর্মন শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি ঃ

সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলায় নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের সড়ক দূর্ঘটনায় মর্মান্তিকভাবে মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাত সাড়ে দশটায় শ্যামনগর উপজেলা সদরের নিকবর্তী গোপালপুর সড়কে কুলখালী নামক স্থানে দূর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহতের পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় রাত সাড়ে দশটায় নিজ বাইসাইকেল যোগে নিজ বাড়ী উপজেলার নুরনগর ইউপির নুরনগর গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হন। এ সময় গোপালপুর মুক্তিযোদ্ধা সড়কে কুলখালী নামকস্থানে নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের গর্তে সাইকেল সহ পড়ে যান। নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের বাহিরে বের হওয়া লোহার রড তার মাথায় ছিদ্র হয়ে ঢুকে যেয়ে এক পাশ থেকে অপরপাশে বের হয়ে যায় পর স্থানীয়রা শ্যামনগর উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ আনিছুর রহমান মৃত বলে ঘোষণা করেন।

শ্যামনগর প্রেসকাবের সাবেক সভাপতি আকবর কবীর বলেন কিছুদিন পূর্বে এই বক্স কালভার্ট তৈরী করতে যেয়ে একই সড়কে মোমিন মল্লিক নামে এক শ্রমিক মারা যান। তিনি আরও বলেন  নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের  ঠিকাদার হিসাবে কাজ করছেন এস এম আবুল বাসার।

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের মৃত্যুতে গভীর ভাবে শোক প্রকাশ করেছেন সাতক্ষীরা-৪ আসনের এমপি এস এম আতাউল হক দোলন, শ্যামনগর উপজেলা প্রেসকাবের আহবায়ক শেখ আফজালুর রহমান সহ সকল সাংবাদিকবৃন্দ, সুন্দরবন প্রেসকাবের সাংবাদিকবৃন্দ প্রমুখ।

ছবি- নিহত নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামান।

রনজিৎ বর্মন
তাং-২৭.৭.২৪

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক নুরুজ্জামান সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত।

অরবিন্দ কুমার মণ্ডল, কয়রা, খুলনাঃ

খুলনার কয়রায় জনপ্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৬ জুলাই মঙ্গলবার দুপুর ১২ টায় উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ খুলনা জেলার আয়োজনে ও কয়রা উপজেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় এ সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সচেতনতামূলক সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান জি এম মোহসিন রেজা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসিমা আলম।
এসময় আরও উপস্হিত ছিলেন, কয়রা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এস এম বাহারুল ইসলাম, উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সরদার নুরুল ইসলাম কোম্পানি, দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আছের আলী মোড়ল, মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ শিকারী, বাঙ্গালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ গাজী, আমাদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জুয়েল সহ সাতটি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যবৃন্দ।

নিরাপদ খাদ্যের মূল প্রবন্ধ উপস্হাপন করেন খুলনা জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার মোঃ মোকলেছুর রহমান।

কয়রায় নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত।