১৯শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ।৫ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ।বুধবার

নারায়ণপুর পৌর ছাত্রলীগের উদ্যোগে শোক দিবস ও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের স্মরণে আলোচনা সভা ও বিশেষ দোয়া।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

মোঃ রিফাত পাটোয়ারী মতলব দক্ষিণ(চাঁদপুর) প্রতিনিধিঃ

 

 

 

স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের ৪৬ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী

 

জাতীয় শোক দিবস ও ২১ আগস্ট বর্র্বরোচিত গ্রেনেড হামলায় নিহত সকল শহীদদের স্মরণে

 

মতলব দক্ষিণ উপজেলার নারায়ণপুর পৌর ৮নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের আয়োজনে মঙ্গলবার (৩১ আগস্ট) উত্তর গোবিন্দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে বিকাল ৩ টায় এক আলোচনা সভা ও বিশেষ দোয়া আয়োজন করা হয়।

 

 

 

সভায় ৮নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ জসিম চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও ইমরান হাসান মুন্নার সঞ্জালনায়

 

বক্তব্য রাখেন নারায়ণপুর পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ জমির পাটোয়ারী, নায়েরগাঁও দক্ষিণ ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ সবুজ প্রধান ,৮নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নারায়ণ মজুমদার, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মনির হোসেন পাটোয়ারী, নারায়নপুর পৌর যুবলীগ যুগ্ম -সাধারণ সম্পাদক মোঃ রিপন প্রধান, মোঃ মনির হোসেন, পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ তাহেরুল ইসলাম সাদ্দাম, সহ-সভাপতি মোঃ শরীফ হোসেন,সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ কাউছার আলম পান্না, নারায়ণপুর ডিগ্রি কলেজ ছাত্রলীগের যুগ্ম- সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাসুদ প্রধান শান্তসহ পৌর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ,ছাত্রলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

 

 

 

 

এ সময় বক্তারা বলেন, ১৯৭৫ সালে ১৫ই আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা ও ২০০৪ সালে তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে পরিকল্পিত গ্রেনেড হামলা একই সূত্রে গাঁথা। ১৯৭৫ সালে স্বাধীনতা ও দেশ বিরোধী ও বিপদগামী সেনা এবং কিছু বেসরকারী চক্র জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করেছিল। তারা শুধু বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে শান্ত হয়নি। বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সকল সদস্য এমনকি শিশু আন্তসত্ব নারীও বাদ যায়নি। বঙ্গবন্ধুর আত্মীয়-স্বজনকেও পরিবারকে একসাথে হত্যা করে। একই ভাবে ২০০৪ সালে শেখ হাসিনাকে হত্যা করে এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে নেত্রী শূন্য করতে সন্ত্রাস বিরোধী সমাবেশে গ্রেনেডহামলা করা হয়েছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে মানবজাল তৈরি করে নিরাপদে গাড়িতে নিতে গেলে সেখানেও সন্ত্রাসীরা গুলি বর্ষণ করে হত্যা চেষ্ঠা করেছে। শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত দেহ রক্ষী গুলিতে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যু বরণ করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মহিলা সম্পাদক বেগম আইভীর রহমান সহ অসংখ্য নেতাকর্মী। এখনও অনেক নেতাকর্মীরা শরীরে বোমার স্পিটার নিয়ে বেঁচে আছে। সে শোককে শক্তিতে রুপান্তরিত করে এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে দেশকে একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরেছেন।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে সেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

রনজিৎ বর্মন শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি ঃ

সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলায় নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের সড়ক দূর্ঘটনায় মর্মান্তিকভাবে মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাত সাড়ে দশটায় শ্যামনগর উপজেলা সদরের নিকবর্তী গোপালপুর সড়কে কুলখালী নামক স্থানে দূর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহতের পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় রাত সাড়ে দশটায় নিজ বাইসাইকেল যোগে নিজ বাড়ী উপজেলার নুরনগর ইউপির নুরনগর গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হন। এ সময় গোপালপুর মুক্তিযোদ্ধা সড়কে কুলখালী নামকস্থানে নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের গর্তে সাইকেল সহ পড়ে যান। নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের বাহিরে বের হওয়া লোহার রড তার মাথায় ছিদ্র হয়ে ঢুকে যেয়ে এক পাশ থেকে অপরপাশে বের হয়ে যায় পর স্থানীয়রা শ্যামনগর উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ আনিছুর রহমান মৃত বলে ঘোষণা করেন।

শ্যামনগর প্রেসকাবের সাবেক সভাপতি আকবর কবীর বলেন কিছুদিন পূর্বে এই বক্স কালভার্ট তৈরী করতে যেয়ে একই সড়কে মোমিন মল্লিক নামে এক শ্রমিক মারা যান। তিনি আরও বলেন  নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের  ঠিকাদার হিসাবে কাজ করছেন এস এম আবুল বাসার।

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের মৃত্যুতে গভীর ভাবে শোক প্রকাশ করেছেন সাতক্ষীরা-৪ আসনের এমপি এস এম আতাউল হক দোলন, শ্যামনগর উপজেলা প্রেসকাবের আহবায়ক শেখ আফজালুর রহমান সহ সকল সাংবাদিকবৃন্দ, সুন্দরবন প্রেসকাবের সাংবাদিকবৃন্দ প্রমুখ।

ছবি- নিহত নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামান।

রনজিৎ বর্মন
তাং-২৭.৭.২৪

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক নুরুজ্জামান সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত।