১৪ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ।৩০শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ।শনিবার

দীঘিনালায় তিন ইউপি নির্বাচনে জনপ্রিয়তায় এগিয়ে নৌকার প্রার্থীরা।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

 

 

মো. মহাসিন মিয়া, দীঘিনালা।

 

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার দীঘিনালায় ৩ টি ইউপি’তে তৃতীয় ধাপে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৮ নভেম্বর ২০২১। ইতিমধ্যে নির্বাচনী প্রতিক পেয়ে প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছেন প্রার্থীরা৷ ব্যানার পোস্টারে ছেয়ে গেছে সারা গ্রাম। দীঘিনালার তিনটি ইউপি’তে এবার চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীতা করছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত ১ নং মেরুং ইউপি’তে উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের নেত্রী মাহমুদা বেগম, ২ নং বোয়ালখালী ইউপি’তে মো. মোস্তফা এবং ৩ নং কবাখালী ইউপি’তে মো. আবদুল বারেক।

 

স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মতে, এবারের নির্বাচনে জনপ্রিয়তায় শীর্ষে রয়েছে বাংলদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থীরা। কারণ বর্তমান সরকারের উন্নয়নের কোনো বিকল্প নেই। তাই সাধারণ জনগণ উন্নয়নের দ্বারা আব্যাহত রাখতে আবারও নৌকায় ভোট দেবেন বলে প্রত্যাশা করেন তারা। অপরদিকে তিন ইউপি’তে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের চেয়ে জনপ্রিয়তা ও প্রচার-প্রচারনায়ও দ্বিগুন এগিয়ে আছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থীরা।

 

দীঘিনালা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী মো. কাশেম বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নৌকা প্রতিক যে সকল প্রর্থীদের দিয়েছেন আমরা যার যার অবস্থান থেকে নৌকার বিজয়ের লক্ষে কাজ করে যাচ্ছি। শ্রম, মেধা, অর্থ যা প্রয়োজন তা আমরা আমাদের সর্বচ্চ দিচ্ছি। তাছাড়া বিগত সময়ের তুলনায় বর্তমান সরকারের আমলে দীঘিনালায় ব্যাপক উন্নয়ন এখন দৃশ্যমান, এরজন্যই উন্নয়নের ধারা আব্যাহত রাখতেই জনগন আবারও নৌকায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগের মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থীদের জয়যুক্ত করবেন ইনশাআল্লাহ। তিনি এও বলেন, বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ধারা ইউনিয়ন থেকে ওয়ার্ড পর্যায়ে পৌছে দিতে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রর্থীদের জয়ের বিকল্প নেই।

 

১ নং মেরুং ইউপি’র আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মাহমুদা বেগম বলেন, পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ির উপজেলাগুলো এক সময় যোগাযোগ ব্যবস্থা, শিক্ষা ব্যবস্থা, চিকিৎসা ব্যবস্থা একদম ভালো ছিলোনা। বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ও খাগড়াছড়ি (২৯৮) নং সংসদ সদস্য কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (এমপি’র) নেতৃত্বে অসম্ভবকে বাস্তবে রুপান্তর করা হয়েছে। তাছাড়া দীঘিনালাতে সংসদ সদস্য কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (এমপি) ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী মো. কাশেম’র নেতৃত্বে মানুষ আজ আস্থার ঠিকানা ফিরে পেয়েছে। এরজন্যই সাধারণ জনগণ আবারও নৌকায় ভোট দিয়ে উন্নয়নের ধারা আব্যাহত ও আস্থার ঠিকানা ধরে রাখতে চায়।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে সেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

রনজিৎ বর্মন শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি ঃ

সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলায় নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের সড়ক দূর্ঘটনায় মর্মান্তিকভাবে মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাত সাড়ে দশটায় শ্যামনগর উপজেলা সদরের নিকবর্তী গোপালপুর সড়কে কুলখালী নামক স্থানে দূর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহতের পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় রাত সাড়ে দশটায় নিজ বাইসাইকেল যোগে নিজ বাড়ী উপজেলার নুরনগর ইউপির নুরনগর গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হন। এ সময় গোপালপুর মুক্তিযোদ্ধা সড়কে কুলখালী নামকস্থানে নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের গর্তে সাইকেল সহ পড়ে যান। নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের বাহিরে বের হওয়া লোহার রড তার মাথায় ছিদ্র হয়ে ঢুকে যেয়ে এক পাশ থেকে অপরপাশে বের হয়ে যায় পর স্থানীয়রা শ্যামনগর উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ আনিছুর রহমান মৃত বলে ঘোষণা করেন।

শ্যামনগর প্রেসকাবের সাবেক সভাপতি আকবর কবীর বলেন কিছুদিন পূর্বে এই বক্স কালভার্ট তৈরী করতে যেয়ে একই সড়কে মোমিন মল্লিক নামে এক শ্রমিক মারা যান। তিনি আরও বলেন  নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের  ঠিকাদার হিসাবে কাজ করছেন এস এম আবুল বাসার।

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের মৃত্যুতে গভীর ভাবে শোক প্রকাশ করেছেন সাতক্ষীরা-৪ আসনের এমপি এস এম আতাউল হক দোলন, শ্যামনগর উপজেলা প্রেসকাবের আহবায়ক শেখ আফজালুর রহমান সহ সকল সাংবাদিকবৃন্দ, সুন্দরবন প্রেসকাবের সাংবাদিকবৃন্দ প্রমুখ।

ছবি- নিহত নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামান।

রনজিৎ বর্মন
তাং-২৭.৭.২৪

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক নুরুজ্জামান সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত।

অরবিন্দ কুমার মণ্ডল, কয়রা, খুলনাঃ

খুলনার কয়রায় জনপ্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৬ জুলাই মঙ্গলবার দুপুর ১২ টায় উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ খুলনা জেলার আয়োজনে ও কয়রা উপজেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় এ সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সচেতনতামূলক সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান জি এম মোহসিন রেজা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসিমা আলম।
এসময় আরও উপস্হিত ছিলেন, কয়রা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এস এম বাহারুল ইসলাম, উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সরদার নুরুল ইসলাম কোম্পানি, দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আছের আলী মোড়ল, মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ শিকারী, বাঙ্গালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ গাজী, আমাদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জুয়েল সহ সাতটি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যবৃন্দ।

নিরাপদ খাদ্যের মূল প্রবন্ধ উপস্হাপন করেন খুলনা জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার মোঃ মোকলেছুর রহমান।

কয়রায় নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত।