১৪ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ।৩০শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ।শনিবার

ডুমুরিয়ার শোভনা ইউনিয়ন যুবলীগের ১২ জন নেতা-কর্মীকে বহিষ্কার।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

চুকনগর প্রতিনিধি, সরদার বাদশা ।

 

খুলনার ডুমুরিয়ার বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদ(ইউপি) নির্বাচনে আওয়ামীলীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর বিপক্ষে কাজ করার অপরাধে ১২ জনকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

শোভনা ইউনিয়নের বিভিন্ন স্তরের এই নেতা- কর্মীদের দল থেকে সাময়ীক বরখাস্ত করে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করতে জেলা ও কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের নিকট স্থায়ী ভাবে বহিষ্কারের জন্য সুপারিশ পাঠানো হয়েছে।

বহিষ্কৃত নেতা-কর্মীরা হলেন শোভনা ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম-আহবায়ক মোঃ সোহেল মোড়ল,১ নং ওয়ার্ডের ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য প্রসেনজিৎ মল্লিক,২ নং ওয়ার্ডের ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম-আহবায়ক তপন পশারী,২ নং ওয়ার্ডের ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য মোঃ শফিকুল খান রোস্তম,৩ নং ওয়ার্ডের ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য জিল্লুর বাগাতী,৩ নং ওয়ার্ডের ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য আবু সাঈদ,৪ নং ওয়ার্ডের ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য দিপু শেখ, ৬ নং ওয়ার্ডের ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম-আহবায়ক গনেশ মন্ডল অমিত,৬ নং ওয়ার্ডের ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য সুভঙ্কর রায়,৭ নং ওয়ার্ডের ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য কুমারেশ বৈদ্য,৯ নং ওয়ার্ডের ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য সাধন সরদার।

 

৭ নং শোভনা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মনিন্দ্রনাথ মল্লিক ও (ভারপ্রাপ্ত)সাধারণ সম্পাদক গফ্ফার বাওয়ালী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়,গত ১১ নভেম্বর উপজেলার শোভনা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী সরদার আব্দুল গণি র নৌকা প্রতীকের পক্ষে কাজ না করে বিদ্রোহী প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করায় ঐ ১২ জন নেতা-কর্মীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়,স্থায়ীভাবে বহিষ্কারের জন্য ৭ নং শোভনা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মনিন্দ্রনাথ মল্লিক ও (ভারপ্রাপ্ত)সাধারণ সম্পাদক গফ্ফার বাওয়ালী’র পক্ষ থেকে সুপারিশ করা হয়েছে।

নির্বাচনের প্রচার চলাকালে আওয়ামীলীগের শীর্ষ নেতারা হুঁশিয়ারী দিয়ে বলেছিলেন,নৌকা প্রতীকের পক্ষে কাজ না করে বিদ্রোহী প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করলে তাদেরকে দল থেকে বহিষ্কার করা হবে।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে সেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

রনজিৎ বর্মন শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি ঃ

সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলায় নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের সড়ক দূর্ঘটনায় মর্মান্তিকভাবে মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাত সাড়ে দশটায় শ্যামনগর উপজেলা সদরের নিকবর্তী গোপালপুর সড়কে কুলখালী নামক স্থানে দূর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহতের পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় রাত সাড়ে দশটায় নিজ বাইসাইকেল যোগে নিজ বাড়ী উপজেলার নুরনগর ইউপির নুরনগর গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হন। এ সময় গোপালপুর মুক্তিযোদ্ধা সড়কে কুলখালী নামকস্থানে নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের গর্তে সাইকেল সহ পড়ে যান। নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের বাহিরে বের হওয়া লোহার রড তার মাথায় ছিদ্র হয়ে ঢুকে যেয়ে এক পাশ থেকে অপরপাশে বের হয়ে যায় পর স্থানীয়রা শ্যামনগর উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ আনিছুর রহমান মৃত বলে ঘোষণা করেন।

শ্যামনগর প্রেসকাবের সাবেক সভাপতি আকবর কবীর বলেন কিছুদিন পূর্বে এই বক্স কালভার্ট তৈরী করতে যেয়ে একই সড়কে মোমিন মল্লিক নামে এক শ্রমিক মারা যান। তিনি আরও বলেন  নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের  ঠিকাদার হিসাবে কাজ করছেন এস এম আবুল বাসার।

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের মৃত্যুতে গভীর ভাবে শোক প্রকাশ করেছেন সাতক্ষীরা-৪ আসনের এমপি এস এম আতাউল হক দোলন, শ্যামনগর উপজেলা প্রেসকাবের আহবায়ক শেখ আফজালুর রহমান সহ সকল সাংবাদিকবৃন্দ, সুন্দরবন প্রেসকাবের সাংবাদিকবৃন্দ প্রমুখ।

ছবি- নিহত নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামান।

রনজিৎ বর্মন
তাং-২৭.৭.২৪

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক নুরুজ্জামান সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত।

অরবিন্দ কুমার মণ্ডল, কয়রা, খুলনাঃ

খুলনার কয়রায় জনপ্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৬ জুলাই মঙ্গলবার দুপুর ১২ টায় উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ খুলনা জেলার আয়োজনে ও কয়রা উপজেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় এ সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সচেতনতামূলক সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান জি এম মোহসিন রেজা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসিমা আলম।
এসময় আরও উপস্হিত ছিলেন, কয়রা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এস এম বাহারুল ইসলাম, উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সরদার নুরুল ইসলাম কোম্পানি, দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আছের আলী মোড়ল, মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ শিকারী, বাঙ্গালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ গাজী, আমাদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জুয়েল সহ সাতটি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যবৃন্দ।

নিরাপদ খাদ্যের মূল প্রবন্ধ উপস্হাপন করেন খুলনা জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার মোঃ মোকলেছুর রহমান।

কয়রায় নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত।