১৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ।২রা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ।মঙ্গলবার

জনপ্রশাসন পদক‌২০২১ পেলেন ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আবদুল ওয়াদুদ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

রাশিদুজ্জামান সরদার ডুমুরিয়া খুলনা প্রতিনিধি
ডুমুরিয়া (খুলনা)২৭ জুলাই মঙ্গলবার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ।গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ পদক তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির কারণে ২০২০ ও ২০২১ সালের জনপ্রশাসন পদক এবার একসঙ্গে দেওয়া হয়েছে। ২০২০ সালের জন্য জাতীয় ও জেলা পর্যায়ে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে দেওয়া হয়েছে ১৫টি এবং ২০২১ সালের জন্য ২০টি পদক।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মধ্যে বানীশান্তা যৌনপল্লিতে জন্ম নেওয়া সমাজচ্যুত শিশুদের নিরাপদ আশ্রয় দেওয়ার জন্য এই পদক পেলেন ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ ।
উল্লেখ্য ‌১৫ লাখ ৪ হাজার ৯১৩ জন। এর মধ্যে গত ৭ জুন পর্যন্ত সহকারী সচিব থেকে সচিব পর্যন্ত প্রশাসন ক্যাডারে মোট কর্মকর্তা ৬ হাজার ৩০৬ জন। সাম্প্রতিক সময়ে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনেকেই বিভিন্ন ধরনের বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছেন বলে অভিযোগ উঠছে। এর ফলে অনেকের ভালো কাজ আড়ালে পড়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে কর্মরত কয়েকজন কর্মকর্তা জানালেন, বর্তমানে অসংখ্য কর্মকর্তা খুব ভালো কাজ করছেন। কিন্তু কিছুসংখ্যক কর্মকর্তার বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের কারনে সবাইকে সমালোচনার মুখে পড়তে হয়। এ জন্য দুষ্টের দমন ও শিষ্টের লালন নীতি কঠোরভাবে প্রতিপালন করা দরকার।
 খুলনার তৎকালীন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেন ও তাঁর দল এই পদক অর্জন করেছেন । এর মধ্যে সাবিনা ইয়াসমিন ‌কন্যারত্নের জন্য এবং হেলাল হোসেন ও তাঁর দল বানীশান্তা যৌনপল্লিতে জন্ম নেওয়া সমাজচ্যুত শিশুদের নিরাপদ আশ্রয় দেওয়ার জন্য এই পদক পেলেন ।ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আবদুল ওয়াদুদ । তিনি বলেন
অশেষ কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানান সাবেক ও বর্তমান জেলা প্রশাসক সহ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ও এই প্রকল্প বাস্তবায়নের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে,আমার পরিবারের সকল সদস্যকে, অন্যান্য শুভাকাঙ্ক্ষীদেরকে। ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই ডুমুরিয়া ও দাকোপ উপজেলার সম্মানিত সাংবাদিক, জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তা সর্বোপরি উপজেলা বাসীরপ্রতি।
এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে সেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

রনজিৎ বর্মন শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি ঃ

সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলায় নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের সড়ক দূর্ঘটনায় মর্মান্তিকভাবে মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাত সাড়ে দশটায় শ্যামনগর উপজেলা সদরের নিকবর্তী গোপালপুর সড়কে কুলখালী নামক স্থানে দূর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহতের পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় রাত সাড়ে দশটায় নিজ বাইসাইকেল যোগে নিজ বাড়ী উপজেলার নুরনগর ইউপির নুরনগর গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হন। এ সময় গোপালপুর মুক্তিযোদ্ধা সড়কে কুলখালী নামকস্থানে নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের গর্তে সাইকেল সহ পড়ে যান। নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের বাহিরে বের হওয়া লোহার রড তার মাথায় ছিদ্র হয়ে ঢুকে যেয়ে এক পাশ থেকে অপরপাশে বের হয়ে যায় পর স্থানীয়রা শ্যামনগর উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ আনিছুর রহমান মৃত বলে ঘোষণা করেন।

শ্যামনগর প্রেসকাবের সাবেক সভাপতি আকবর কবীর বলেন কিছুদিন পূর্বে এই বক্স কালভার্ট তৈরী করতে যেয়ে একই সড়কে মোমিন মল্লিক নামে এক শ্রমিক মারা যান। তিনি আরও বলেন  নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের  ঠিকাদার হিসাবে কাজ করছেন এস এম আবুল বাসার।

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের মৃত্যুতে গভীর ভাবে শোক প্রকাশ করেছেন সাতক্ষীরা-৪ আসনের এমপি এস এম আতাউল হক দোলন, শ্যামনগর উপজেলা প্রেসকাবের আহবায়ক শেখ আফজালুর রহমান সহ সকল সাংবাদিকবৃন্দ, সুন্দরবন প্রেসকাবের সাংবাদিকবৃন্দ প্রমুখ।

ছবি- নিহত নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামান।

রনজিৎ বর্মন
তাং-২৭.৭.২৪

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক নুরুজ্জামান সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত।

অরবিন্দ কুমার মণ্ডল, কয়রা, খুলনাঃ

খুলনার কয়রায় জনপ্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৬ জুলাই মঙ্গলবার দুপুর ১২ টায় উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ খুলনা জেলার আয়োজনে ও কয়রা উপজেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় এ সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সচেতনতামূলক সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান জি এম মোহসিন রেজা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসিমা আলম।
এসময় আরও উপস্হিত ছিলেন, কয়রা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এস এম বাহারুল ইসলাম, উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সরদার নুরুল ইসলাম কোম্পানি, দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আছের আলী মোড়ল, মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ শিকারী, বাঙ্গালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ গাজী, আমাদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জুয়েল সহ সাতটি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যবৃন্দ।

নিরাপদ খাদ্যের মূল প্রবন্ধ উপস্হাপন করেন খুলনা জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার মোঃ মোকলেছুর রহমান।

কয়রায় নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত।