মাসুদ মির্জা ।
কক্সবাজার টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কে জুন, জুলাই মাসে বর্ষাকালের অতিবৃষ্টি ও সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাসে ভাঙ্গনের ছোঁয়া লাগানো স্থান গুলি পরিপূর্ণ ভাবে মেরামত করেছেন দায়িত্বরত থাকা সেনাবাহিনী ১৬ ইন্জিনিয়ার construction ব্যাটালিয়ন।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর (১৬ ইসিবি) ১৬ ইন্জিনিয়ার construction ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লেঃ কর্নেল মোঃ সাহাব উদ্দিন ও প্রজেক্ট অফিসার মেজর মোস্তফা’র নেতৃত্বে প্রতিনিয়ত কাজ করে গেছেন সার্জেন্ট সাইফুল ইসলাম ও জাওয়ানেরা।
জানাযায়, লেঃ কর্নেল মোঃ সাহাব উদ্দিন, মেজর মোস্তফা’ র সু-দক্ষ এবং পরিকল্পনার সাথে অত্যান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সাবরাং এলাকা টিকানো সম্ভব হয়েছে। এই বছর সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাস যে হারে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে বিগত ৫০ বছরেও এই ধরনের পানি হয় নাই বলে জানাযায়।
এইদিকে, স্থানীয় জনগণ বলেন যে হারে জুন ও জুলাই মাসে অতি বৃষ্টি ও সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাস বেড়ে গিয়েছিল আমাদের মনেও ভয় ঢুকে পড়েছিল। মনে করেছিলাম আমাদের ঘরবাড়ি বন্যায় ভেসে যাবে। তবে আল্লাহর অশেষ রহমতে কর্মরত সেনাবাহিনীর প্রচেষ্টায় আমরা এবং আমাদের ঘরবাড়ি রক্ষা পেলাম। তাই আমরা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও মেরিন ড্রাইভে দায়িত্বে থাকা ১৬ ইসিবি সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতার সহিত ধন্যবাদ মোবারক জানাই।আরও জানান, দেশের বিভিন্ন জায়গায় বন্যার পানি মানুষের অনেক ক্ষয়ক্ষতি করেছে। তবে আমাদের যেন সেই ক্ষতি না হয়, সেদিকে লক্ষ করে কাজ করে গেছেন সেনবাহিনী (১৬ ইসিপবি) । যার কারণে সাবরাং বাসী বড় ধরনের বিপদ হতে মুক্তি পেয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানাযায় যে, দায়িত্বের সহিত বৃষ্টিতে ও তৃষ্ণার্ত রোদের মধ্যে কঠোর পরিশ্রম করেছেন সার্জেন্ট সাইফুল ইসলাম। স্থানীয় ছোট থেকে বড় বেশিরভাগ মানুষের মূখে শুনাগেছে সার্জেন্ট সাইফুল ইসলাম নামটি।স্থানীয়দের কাছথেকে জানতে চাইলে বলেন, তাহার ব্যবহার এবং মিশুকতা না দেখলে নয়। সে একজন মানব প্রেমিক সেনা সদস্য এবং কঠোর পরিশ্রমী। যার কারণে মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছেন সেনাবাহিনীর এই সেনা সদস্য । এই ধরনের সৈনিক’ রা দেশের গর্ভ। তার পরিশ্রমের মধ্যদিয়ে আমরা আরো একবার বাংলাদেশ সেনাবাহিনী’ কে টেকনাফ বাসীর পক্ষ থেকে স্যালুট জানাই।
Leave a Reply