নিজস্ব প্রতিবেদক।
কিডনি বিক্রি বন্ধ করতে সভা সেমিনার সহ নানা কর্মসূচি নিয়মিত করা হয়। এছাড়াও কিডনি বিক্রি দালাল চক্রের কোনো তথ্য পেলেই আইন শৃংঙ্খলা বাহিনীকে জানানো হয়।
কালাই উপজেলার পরিষদের চেয়াম্যান মিনফুজুর রহমান মিলন বলেন, আমি মনে করি দালাল চক্রের জন্য কঠোর আইন করা দরকার তেমনি দালালরা প্রতারিত করে যাদের কিডনি নিচ্ছেন তাদেরকে সুরক্ষা দেওয়া দরকার।
কালাই থানার অফিসার ইনচার্জ সেলিম মালিক বলেন, কিডনি বেচাকেনা যে কোনো অভিযোগ বা তথ্য পেলেই আইনগত ব্যাবস্থা নেওয়া হয়। কালাই থানার উপ-পরিদর্শক এস এম জোবায়ের হোসেন বলেন, সম্প্রতি নভেম্বরের ৪ ও ৫ তারিখে ডিবি পুলিশ ফিরোজ ও হামিদুল নামে ২ জনকে গ্রেফতার করে। সেই মামলার তদন্ত করছি মূলত ফিরোজ ও হামিদুল কিডনি পাচার বা বিক্রি চক্রের সক্রিয় সদস্য। এছাড়াও অনেক দালাল চক্র আছে যা তদন্ত চলছে।
জয়পুরহাট সিভিল সার্জন ডাঃ ওয়াজেদ আলী বলেন, একটি কিডনি বিক্রি করলে ২ কিডনির বদলে ১ টি কিডনির উপর চাপ পড়ে শরীরে নানা রকম ক্ষতি ও সমস্যা হতে পারে। সরাসরি আইন প্রয়োগ করা আমাদের সুযোগ নেই।
Leave a Reply