শেখ আবদুল্লাহ
আনোয়ারা(চট্রগ্রাম)প্রতিনিধি ।
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার চাতরী চৌমুহনী বাজারের বিদ্যমান ড্রেনসমূহ অপরিষ্কার করণে অল্প বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টিহয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, অল্প বৃষ্টিতে ড্রেনসমূহ অপরিষ্কারকর হওয়ার কারনে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। বাজারে আর হাঁটা যাইনাময়লা পানিতে। পানি নিষ্কাশনের নির্মিত ড্রেন ময়লা আবর্জনায় ভর্তি, সড়ক ডুবে পানি চলাচল করার ফলে অল্প বৃষ্টিতেই জমে যায় হাঁটুপানি। এতে বাড়ছে ভোগান্তি।
উপজেলা প্রকৌশলীর অফিস সূত্রে জানা যায়, পিএবি সড়কের চাতরী চৌমুহনী বাজারের পানি নিস্কাসনের জন্য ১৮-২০১৯ অর্থবছরে উপজেলা প্রশাসন ৬০ লক্ষ টাকা প্রকল্পের উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করে। এরমধ্যে সড়কের দুই পাশে ড্রেন নির্মাণ, চলাচলেরজন্য ফুটপাত তৈরী, গোল চত্বরও রয়েছে।
কিন্তু বছর না হতে আবারও ড্রেনসমূহ বিহোল অবস্থা যার কারনে অপরিষ্কারকরণের আসন্ন বর্ষ জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে চাতরী চৌমুহনী বাজারে এখন সামান্য বৃষ্টি হলে বাজারে আর হাঁটা যাইনা ময়লা পানিতে বরে যাই চৌমুহনী বাজার।পানি নিস্কাশনে ড্রেন ও ফুটপাত নির্মাণ করলেও ব্যবসায়ীদের আবর্জনা ও কর্ণফুলী টানেল সড়ক নির্মাণে বাজারের পাশে খালের উপর বাঁধ নির্মাণে পানি চলাচলের পথ বন্ধ হয়ে যায়। এতে করে এই প্রকল্পের সুফল পাওয়া যাচ্ছেনা।
ব্যবসায়ীরা জানান, দীর্ঘদিন ধরেই দেখছি অল্প বৃষ্টিতেই বাজারে পানি জমে যায়। পানি চলাচলের ড্রেন থাকলেও পরিষ্কার না করায় জলাবদ্ধতা বাড়ছে। অল্প বৃষ্টিতে এমন জলাবদ্ধতার কারণে আমাদের দুর্ভোগের শেষ নেই।
চাতরী চৌমুহনী ব্যবসায় সমিতির সাবেক সহ-সভাপতি ব্যবসায়ী, আবুল মনছুর বলেন, দীর্ঘ দিন ধরে অপরিষ্কারের কারণে ড্রেনে পানি চলাচল জমে তাকে ,তাই জলাবদ্ধতাসহ নোংরা পরিবেশ বিরাজ করছে। ক্রেতা ও বিক্রেতা তামন সচেতন নই এতে তারা ড্রেনে ময়লা আবর্জনা ফেলে অপরিষ্কার হয়ে যাই তাই পানি জমে তাকে। আসন্ন বর্ষ আগে পরিষ্কারকরণের কার্যক্রম না করলে চৌমুহনী বাজার জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হবে।
Leave a Reply